ধূপগুড়ি যাওয়ার পথে আচমকাই ময়নাগুড়ি ১ নম্বর ব্লকের দোমোহনℱি হাট বাজার দেখতে আসেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তখন তাঁকে ঘিরে ব্যবসায়ীরা ক্ষোভের কথা জানান। সঙ্গে সঙ্গে ওই জায়গা থেকেই জলপাইগুড়ির জেলা সভাধিপতিকে ফোন করেন অভিষেক। ফোন করে হাটটিকে নতুন করে সাজিয়ে দেওয়ার কথা জানান। এক ফোনেই কাজ। অভিষেকের ফোন পেয়েই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হাট পরিদর্শনে চলে আসেন সভাধিপতি। দ্রুত কাজ শেষ করার আশ্বাস দেন।
এদিন জেলা পরিষদের আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে হাট এলাকা ঘুরে দেখেন সভাধিপতি উত্তরা বর্মন। ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শোনেন। এরপর সভাধিপতি উত্তরা বর্মন জানান, ‘ব্যবসায়ীদের জন্য যে শেড রয়েছে, সেটি বহুদিনের পুরনো। এটিকে সংস্কার করা দরকার। এছাড়াও নিকাশি, নালা, রাস্তা, শৌচালয়-সহ বেশ কিছু সমস্যা রয়েছে। সেগুলিকে সংস্কারের প্রয়োজন। দ্রুত এই কাজ করা হবে।’ একইসঙ্গে সভাধিপতি জানান, দোমোহনি হাটের যে এইরকম অবস্থা সেটা তাঁকে আগে কেউ জানাননি। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলার প🌌র তিনি নিজে এসেছেন সমস্যাটি দেখতে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ অনুযায়ী, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যাতে কাজ হয়, সেই চেষ্টা করব।
উল্লেখ্য, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফোন আসার পরই মঙ্গলবার রাতেই দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন সভাধিপতি। বুধবার সকালেও জেলা পরিষদের আধিকারিকদের সঙ্গে এক ꦡপ্রস্ত কথা বলেন তিনি। এরপর দুপুরে দোমোহনি হাটে নিজেই চলে আসেন সভাধিপতি। হাটে যারা ব্যবসায়ীরা আছেন, তাঁদের কোথায় সমস্যা হচ্ছে, সেসব খতিয়ে দেখেন তিনি। জেলা সভাধিপতিকে ছুটে আসতে দেখে ব্যবসায়ীদের আশা, এবার কাজ হবেই। আর এই কাজ হওয়ার জন্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেই ধন্যবাদ দিতে চান ব্যবসায়ীরা।