গৃহশিক্ষকের কাছে পড়ে ফেরার সময় নাবালিকাকে অপহরণের চেষ্টার অভিযোগ ২ যুবকের বিরুদ্ধে। ঘটনা দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলতলির মানিকপির এলাকার। অভিযোগ, অভিযুক্তদের খুঁজে বার করার পরেও তাদের চিহ্নিত করতে ভরা বাজারে আ🐻সতে হয় শ্লীলতাহানির শিকার ছাত্রীকে। তার পর অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে পুলিশ।
আরও পড়ুন - 'ভয় দেখিয়ে কাজ না হওয়ায় অপরাজিত♈া বিল এনে মানুষকে বোকা বানাতে চাইছেন মমতা'
পড়তে থাকুন - দোতলা বিশাল বাংলোর𓆏 চারদিক উঁচু পাঁচিলে ঘেরা, খোঁজ মিলল সন্দীপ ঘোষের ‘অপা’র
জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকালে গৃহশিক্ষকের কাছে পড়ে ফিরছিল ১০ শ্রেণির ৩ ছাত্রী। তখনই একটি টোটো করে আসে 🍌২ যুবক। ছাত্রীদের তাদের একজনের হাত ধরে টানাটানি শুরু করে তারা। ছাত্রী হাত ছাড়ানোর চেষ্টা করলে তার মুখ চেপে ধরে। এর পর বান্ধবীরা চিৎকার শুরু করলে ছাত্রীকে ফেলে পালায় ২ অভিযুক্ত।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন ছাত্রীর বাবা। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে অভিযুক্তদের ধরে ফেলেন তিনি। যদিও ঘটনার কথা অস্বীকার করে অভিযඣুক্তরা। এর পর ছাত্রীকে ডেকে পাঠানো হয় ঘটনাস্থলে। সে এসে অভিযুক্তদের চিহ্নিত করে। ছাত্রী জানায়, এর আগেও তাকে কটূক্তি করেছে অভিযুক্তরা।
খবর🍸 পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কুলতলি থানার পুলিশ। তারা অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে। তবে ধৃত এক যুবকের দাবি, ভিড়ের কারণে এক ছাত্রীর গায়ে অনিচ্ছাকৃতভাবে কনুই লেগে যায়। কোনও শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘটেনি।
আরও পড়ুন - ছাত্রীদের তুলসির মালা পরে আসা বারণ, অভিভাবকদের বিক্ষোভ সামলাতে পুলিশ এল স্𝄹কুলে
আরজি কর কাণ্ডের পরও রাজ্যে ছাত্রী ও তরুণীদের নিগ্রহের 💙ঘটনা যেন থামতে চাইছে না। এই নিয়ে বিধানসভায় বিজেপির মুখ্য সচেতক শংকর ঘোষ বলেন, ‘আরজি কর কাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্ট বার্তা দিয়ে দিয়েছেন যে তিনি ধর্ষকদের পাশꦓেই রয়েছেন। তার জেরে মনোবল বেড়েছে দুষ্কৃতীদের।’