সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। এবারের পঞ্চায়েত নি🃏র্বাচনে টিকিট নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে তৃণমূল কং🌳গ্রেস। আর তাতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে জেলার রাজনীতির সমীকরণে। তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে জেলা সভাপতিদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, নেতাদের ব্যাগ, জলের বোতল বয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের টিকিট পাওয়া যাবে না। এমনকী নেতার ‘কাছের লোক’ হলেও পঞ্চায়েত নির্বাচনের টিকিট পাবে না। তাহলে টিকিট পাবে কে? মানুষ যাঁকে পছন্দ করেন, শুধুমাত্র তেমন ব্যক্তিকেই টিকিট দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল কংꦕগ্রেসের প্রার্থী কারা? তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রে খবর, গ্রামবাংলার নির্বাচনে ‘গ্রহণযোগ্য মুখ’ খোঁজার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। জেলা থেকে কোনও নাম পাঠালে তা মান্যতা না পাবার সম্ভাবনা প্রবল। তাই রাজ্য নেতৃত্ব সবদিক বিচার করেই প্রার্থী নির্বাচন করতে চলেছেন।ꦆ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক নিজস্ব নেটওয়ার্কে আসা নাম থেকেই প্রার্থী ঠিক হতে পারে। এমনকী একটি পেশাদার সংস্থারও রিপোর্ট নেওয়া হচ্ছে। তারপর চূড়ান্ত হবে প্রার্থীদের নাম।
ঠিক কী বলছেন জেলার নেতারা? এই বিষয়ে বীরভূম জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের চেয়ারম্যান আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘যাঁরা দলের বিভিন্ন পদে রয়🌜েছেন এবং সাংসদ, বিধায়ক বা জেলা পর🔯িষদে আছেন, তাঁদের নিকট আত্মীয়দের ভোটে না দাঁড়ানোই উচিত।’ আবার তমলুক সাংগঠনিক জেলার তৃণমূল সভাপতি সৌমেন মহাপাত্র সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘নেতার ঘরের স্ত্রী, ছেলে, মেয়ে বা আত্মীয় বলেই একজন প্রার্থী হবেন, সেটা ঠিক নয়। যদি কেউ সত্যি যো♚গ্য হন, তাঁর অগ্রাধিকার প্রাপ্য।’ উত্তর দিনাজপুর জেলার তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি কানহাইয়ালাল আগরওয়ালের কথায়, ‘পরিবারতন্ত্র বলে কিছু নেই। নেতা বা জনপ্রতিনিধির সন্তান যদি যোগ্য হন তাহলে অবশ্যই ভোটে টিকিট পেতে পারেন।’