শুরু হয়ে গেল উৎসবের মরসুম। আর পাহাড়ে, ডুয়ার্সে কার্যত ঠাঁই নেই অবস্থা। করোনার দাপট কমতেই অনেকেই এবার পাহাড়মুখী। পাহাড়ে, ডুয়ার্সে অধিকাংশ হোটেল, হোমস্টে, বাংলো বুকিং হয়ে গিয়েছে। বহু পর্যটক খুঁজে বেড়াচ্ছেন উত্তরবঙ্গে বেড়াতে গিয়ে কোথায় থাকা যায়? তবে পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন আগাম বুকিং করাটাই ভালো। কারণ এౠবার উৎসবের মরসুমে পর্যটকদের ঢল নেমেছে পাহাড়ে। সেক্ষেত্রে আগাম বুকিং না করে উৎসবের মরসুমে পরিবার নিয়ে বেড়াতে এলে সমস্যা হতে পারে।
ডুয়ার্সের সরকারি, বেসরকারি, বনবাংলো, রিসর্ট, হোমস্টে সর্বত্র পর্যটকদের ভিড়় শুরু হয়ে গিয়েছে। অনেকেই চাইছেন নির্জনে দুটো দিন কাটাতে। কিন্তু মূল দার্জিলিং শহরে যে𝐆ভাবে ভিড় বাড়ছে সেক্ষেত্রে এবার ম্যালে কার্যত গড়িয়াহাটের পুজোর বাজারের মতো ভিড় হতে পারღে বলে মনে করছেন অনেকেই।
এদিকে জলদাপাড়ায় পর্যটকদের অতিরিক্ত চাপের কথা মাথায় রেখে হাতি সাফারির জন্য হাতির সংখ্যা বৃদ🐽্ধি করা হয়েছে। আপাতত পাঁচটি হাতিকে সাফারির জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে।
জলদাপাড়া টুরিস্ট লজে মোট ৩৪টি ঘর রয়েছে। এই লজের সিংহভাগ রুমই পুজোর মরসুমে বুকিং হয়ে গিয়েছে।হলং বনবাংলোতেও ঠাঁই নেই অবস্থা।এদিকে অনেকে কারসাফারির মাধ্যমেও জঙ্গল ঘুরে দেখেন। কিন্তু পর🅰িস্থিতি যা তাতে আগাম গাড়ি বুকিং করে না রাখলে✃ সমস্যা হতে পারে।
রাজাভাতখাওয়া, জয়ন্তী, ভুটিয়াবস্তি, রায়মাটাং, ২৮ মাইল বস্তি, সান্তলাবাড়ি সর্বত্র পুজোয় পর্যটকদের ঢল নামছে। সেজন্য প্রশাসনও তৈরি রয়েছে। সেক্ষেত্রে আগাম বুকিং করেই তারপর নির্বিঘ্নে বেড়াতে গেলে ভালো। আগাম বুকিং করা না থাকলে সমস্য়া হতে পারে। পাহাড়ে ওঠার আগে অবশ্যই বুকিং করে নিন। কিছু জায়𓂃গায় ডরমিটরি খালি আছে। সেখানেও খোঁজ নিতে পারেন। হোমস্টেগুলিও খোঁজ নিন। এক্ষেত্রে বেড়ানোর প্ল্যান কিছুটা রদবদল হতে পারে। এমনটাই বলছেন অভিজ্ঞ পর্যটন ব্যবসায়ীরা।