ꦚ লোকসভা নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে তত উত্তপ্ত হচ্ছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার রাজনৈতিক হটস্পট নন্দীগ্রাম। নন্দীগ্রামে তৃণমূল নেতার উপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর ও মারধরের অভিযোগ উঠল বিজেপির বিরুদ্ধে। নন্দীগ্রাম ১নম্বর ব্লকের ভেকুটিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার তৃণমূলের অঞ্চল সহ-সভাপতি রাখহরি ঘড়াকে বৃহস্পতিবার রাতে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ।তৃণমূল নেতার মহম্মদপুর বাজারে একটি গ্রিলের দোকান রয়েছে। কিডনি প্রতিস্থাপন হয়েছিল এই তৃণমূল নেতার।
আরও পড়ুন: 📖সন্দেশখালির শাহজাহানের বিরুদ্ধে নয়া মামলা, কলকাতার আশেপাশে ৬ জায়গায় হানা ইডির
𝐆অভিযোগ, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফেরার পথে মহম্মদপুর বাজার লাগোয়া ব্রিজের উপর অতর্কিতে রাখহরিবাবুর ওপর হামলা চালায় বিজেপি কর্মীরা। তাঁকে মোটরসাইকেল থেকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয়। এর পর ব্যাপক ভাঙচুর করা হয় মোটরসাইকেলটি।
𒆙কোনও রকম ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে নিজের প্রাণ বাঁচান ওই তৃণমূল নেতা। ঘটনাস্থলে প্রায় ঘণ্টা দুই পড়ে ছিল তৃণমূল নেতার ভাঙাচোরা বাইক। তৃণমূলের অঞ্চল সহ-সভাপতি রাখহরি ঘড়ার বাড়ি ভেকুটিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার জেলেমারা গ্রামের ৩৫ নম্বর বুথে।
আরও পড়ুন: ൩সন্দেশখালির শাহজাহানের বিরুদ্ধে নয়া মামলা, কলকাতার আশেপাশে ৬ জায়গায় হানা ইডির
ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚযদিও বিজেপির বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন স্থানীয় মণ্ডল সভাপতি। তিনি বলেন, শুনেছি মদ খাওয়া নিয়ে দুপক্ষের কিছু গোলমাল হয়েছে। এতে বিজেপি কোনও ভাবে যুক্ত নয়। তবে যা হয়েছে সেটা নিন্দনীয়। দোষীদের শাস্তি দাবি করছি। কিন্তু গভীর রাতে আমাদের পঞ্চায়েত সদস্যের বাড়িতে পুলিশ গিয়ে যে ভাবে দরজা জানলা ভাঙচুর করে তাঁর স্বামীকে তুলে নিয়ে এসেছে সেটা আরও নিন্দনীয়। উনি তো কোনও দুষ্কৃতী নন। তাহলে এভাবে কেন হামলা করল পুলিশ?
♋স্থানীয় যুব তৃণমূল নেতা জানিয়েছেন, বিজেপির এই আক্রমণের বিরুদ্ধে এলাকায় প্রতিবাদ করবে দল।