বিরোধী দলকে🦄ও এমনভাবে আক্রমণ করতে দুবার ভাবে তৃণমূল। তবে সম্প্রতি দেখা গিয়েছিল মদন মিত্র ও কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের মধ্যে তরজা একেবারে তুঙ্গে উঠেছিল। একে অপরের অতীত ধরে টানাটানি করছিলেন। কে🦹উ কাউকে এক ইঞ্চি জমি যে ছাড়বেন না সেটাও বোঝা যাচ্ছিল। এমনকী রীতিমতো চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ছিলেন উভয়ে উভয়কে। মদনের জেলবাস নিয়ে কটাক্ষ করছিলেন কল্যাণ। পালটা ছেড়ে কথা বলার মানুষ নন মদন মিত্রও।
তবে এবার সম্ভবত সেই তরজার অবসান হল। শুক্রবার হাইকোর্টের বাইরে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায় বলেন, মদন কালকে আমাকে ফোন করেছিল। কথা হয়েছে। মদনের কোথ🧔াও একটা মিস আন্ডারস্ট্যান্ডিং হয়েছে। সেই ভিত্তিতে হয়ꩵতো ও বলেছিল। আমাদের দুজনের ব্যাপার, এখন সেটা মিটেও গিয়েছে।
কার্যত যাবতীয় তরজায় জল ঢাললেন কল্যাণ।
আসলে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যকে কেন্দ্র করে মূল বিবাদটা শুরু হয়েছিল।
কল্যাণ বলেছিলেন, 'টিএমসিপি-র এতগুলো ছেলে সাসপেন্ড𒈔 হয়ে গেল, আর টিএমসিপির সভাপতির মুখ থেকে কোনও কথা নেই। অবিশ্ꦛবাস্য। আমি ভাবতে পারছি না। কার আশীর্বাদের হাত এর মাথায় আছে যে এখনও তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি থাকে?' এদিকে তৃণাঙ্কুরকে পদ থেকে সরানোর দাবিও তোলেন কল্যাণ। তৃণাঙ্কুরের অধীনে ছাত্র পরিষদ সংগঠন কাজ করছে না বলে অভিযোগ করেন শ্রীরামপুরের সাংসদ।
এসবের মধ্য়েই মদন মিত্র পালটা মুখ খুলেছিলেন কল্যা💮ণকে নিশানা করে।
এদিকে একাধিক সংবাদমাধ্য়মে মুখ খুলেছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায়ও। একে অপরকে আক্রমণ করছিলেন। তবে এবার সেসবের অবসান ঘটতে চলেছে। তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায় নিজেই জানিয়েছেন, মদন কালকে আমাকে ফোন করেছিল। কথা হয়েছে। মদনের কোথাও একটা মিস আন🍌্ডারস্ট্যান্ডিং হয়েছে।