এবার থেকে রাজ্যের কলেজে কেন্দ্রীয়ভাবে ভরতির প্র🤡ক্রিয়া চলবে। যে তালিকায় আছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়, বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়, কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন কলেজ আছে। তবে রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, সব কলেজেই যে ওই কেন্দ্রীয় পোর্টালের (অর্থাৎ কেন্দ্রীয়ভাবে) মাধ্যমে ভরতি প্রক্রিয়া চলবে, সেটা নয়। রাজ্যের একাধিক কলেজে আগে যে প্রক্রিয়ায় ভরতি করা হত, ꦅসেভাবেই ভরতি হবে। যে তালিকায় একাধিক প্রথমসারির কলেজও আছে।
কোন কোন কলেজে কেন্দ্রীয় ভরতির প্রক্রিয়া চলবে না?
কেন্দ্রীয়ভাবে কলেজে ভরতির প্রক্রিয়া নিয়ে গত সোমবার রাজ্যের উচ্চ🥃শিক্ষা দফতরের গেজেট নোটিফিকেশন জারি করেছে, তাতে জানানো হয়েছে, 'স্বশাসিত কলেজ; সংখ্যালঘু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/কলেজ; ট্রেনিং কলেজ; আইন কলেজ; ভোকেশনাল কোর্সের (ফাইন আর্টস, নৃত্য, সংগীতﷺ) কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়; ইঞ্জিনিয়ারিং, ফার্মেসি, নার্সিং, মেডিক্যাল কোর্সের কলেজ এবং সেলফ ফিনান্সিং বা বেসরকারি কলেজে কেন্দ্রীয়ভাবে ভরতির প্রক্রিয়া চলবে না।'
অর্থাৎ রামকৃষ্ণ মিশনের আওতাধীন কলেজ, সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ (স্বশাসিত), স্কটিশ চার্চ কলেজ, লরেটো কলেজ, শ্রী শিক্ষায়তন কলেজ, ভবানীপুর এডুকেশন সোসাইটি, সেন্ট পলস ক্রিশ্চিয়𝄹ান উইমেনস কলেজের মতো কলেজে স্নাতক স্তরে কেন্দ্রীয়ভাবে অ্যাডমিশন হবে না। ওই কলেজগুলিতে যে প্রক্রিয়ায় এতদিন ভরতি প্রক্রিয়া চলত, সেভাবেই অ্যাডমিশন চলবে। সেভাবেই ওই কলেজে ভরতি হতে পারবেন পড়ুয়ারা।
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় বা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কোন পথে হাঁটবে?
আগের মতোই এবারও স্নাতক স্তরে ভরতির ক্ষেত্রে নিজস্ব অ্যাডমিশন টেস্ট নেবে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়। কেন্দ্রীয় পোর্টালের মাধ্যমে ভরতি প্রক্রিয়া চলবে না। আগামী ২০ মে এবং ২১ মে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ🌳্যালয়ের স্নাতক স্তরে অ্যাডমিশন টেস্ট নেওয়া হবে। আগামী ৯ মে জুলাই হবে স্নাতকোত্তরের𒈔 অ্যাডমিশন টেস্ট। সেজন্য ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট এন্ট্রাস বোর্ডের তরফে প্রস্তুতি শুরু করা হয়েছে বলে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর।
তবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কোন পথে হাঁটবে, তা এখনও সরকারিভাবে জানানো হয়নি। সূত্রের খবর, আগের মতোই স্নাতক স্তরে ভরতির জন্য অ্যাডমিশন টেস্ট নেওয়ার পক্ষে সওয়াল ক🏅রেছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ। তা নিয়ে বৈঠ𓃲কও হয়েছে।
যাদবপুরের শিক্ষক সংগঠন জুটার দাবি, য🍸াদবপুরের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে কীভাবে ভরতির প্রক্রিয়া চলবে, তা নিয়ে রাজ্যের তরফে স্পষ্টভাবে নির্দেশিকা জারি করা উচিত। যদিও রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দফতরের শীর্ষকর্তাদের বক্তব্য, গেজেট নোটিফিকেশনে যা বলা হয়েছে, স🥃েটা সবকিছু স্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছে। আলাদাভাবে কোনও বিজ্ঞপ্তি জারি করার প্রয়োজন নেই।