জুনিয়র চিকিৎসকদের ডাকা ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ বন্ধ করতে পুলিশের জারি জমায়েতে নিষেধাজ্ঞাকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হল মামলা। প্রধান বিচারপতির নির্দেশে জুনিয়র 🔴ডাক্তারদের এই মামলা গ্রহণ করেছে হাইকোর্ট। মঙ্গলবার দুপুরেই বিশেষ অবকাশকালীন বেঞ্চে হবে মামলার শুনানি।
আরও পড়ুন - 'অশান্তি ছড়াতꦿে পারে', ডাক্তারদের দ্রোহের কার্নিভা𝓀ল ঠেকাতে কড়া নির্দেশ পুলিশের
পড়তে থাকুন - 'এখানে কেউ চকোলেট-স্যান্ডউইচ খেয়ে অনশন কর🌳ছে না', কাকে খোঁচা ডঃ দেবাশিস হালদারের?
জুনিয়র ডাক্তারদের ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ রুখতে সোমবার সন্ধ্যায় ধর্মতলা, রানি রাসমণি রোড, ডরিনা ক্রসিংসহ মধ্য কলকাতার বিস্তীর্ণ এলাকায় জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে কলকাতা পুলিশ। এক নির্দেশিকায় সেকথা জানান কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা। এর পর মঙ্গলবার সকালে পুলিশের পদক্ষেপের কথা জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে ইমেল করেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সেই ইমেইলের ভিত্তিতে ১৬৩ ধারা আরোপকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়েরের অনুমতি দেন প্রধꦯান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম।
অনুমতি পেয়ে জুনিয়র ডাক্তাররা মামলা দায়ের করলে শুনানির জন্য বিশেষ অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করেন প্রধান বিচারপতি। বিচারপতি রবি কিশান কাপুরকে মামলার শুনানির দায়িত্ব দেন তিনি। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার দুপুর ২টো নাগাদ এই বেঞ্চে জুনিয়র ডাক্তারদের আবেদনের♚ শুনানি হবে। নিজেদের ঘোষিত কর্মসূচি পালনে অনড় জুনিয়র ডাক্তাররা। তাঁরা জানিয়েছেন, শাসক বিরোধিতার কণ্ঠ রোধ করার চেষ্টা করবেই। তাতে কর্মসূচি বন্ধ থাকবে না। ওদিকে ১৬৩ ধারা জারি হতেই মঙ্গলবার সকাল থেকে ধর্মতলার চত্বরের বিস্তীর্ণ এলাকা ব্যারিকেড করে ঘিরে রেখেছে কলকাতা পুলিশ।
আরও পড়ুন - কৃষ্ণনগরে দুর্গাপুজোর ভাসানে তুমুল ইটবৃষ্টি, আহত ২, আটক ১, অশান্তি চরমไে
বলে রাখি, এর আগে এক মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ শহরে পাইকারি হারে ১৬৩ ধারা জার🧜িকে ভর্ৎসনা করে। আদালত জানিয়েছিল, এভাবে ১৬৩ ধারা জারি করা যায় না।