আরজি কর কাণ্ডের কলকাতা পুলিশের তদন্তে যখন উঠে আসছে একের পর এক গাফিলতির অভিযোগ, তখনই শহতলিতে গণধোলাইয়ের শিকার হলেন ২ পুলিশকর্মী। অভিযোগ, ট্রাফিক সিগনাল ভাঙায় এক মো𓃲টরসাইকেল আরোহীকে মারধর করায় পালটা গণধোলাইয়ের শিকার হন ট্রাফিক পুলিশের ২ ASI. এই ঘটনায় ৪ জনকে পুলিশ আটক করেছে বলে জানা গি✃য়েছে।
আরও পড়ুন - কে খুন করেꦇছে আরজি করের নির্যাতি🐽তাকে? পলিগ্রাফ টেস্টে বিস্ফোরক দাবি সঞ্জয় রায়ের
পড়তে থাকুন - কালীমূর্তি ভাঙচুর💯💜ে অভিযুক্তদের ১২টি বাড়ি জ্বালিয়ে দিল বিক্ষুদ্ধ জনতা
ঘটনা মধ্যমগ্রাম চৌমাথার। সেখানে গত কয়েকদিন ধরেই আরজি কর কাণ্ডের সুবিচারের দাবিতে আন্দোলন চলছে। ট্রাফিক সিগনাল অমান্য করায় সেখানে এক বাইক আরোহীকে এক পুলিশকর্মী ও সিভিক ভলান্টিয়াররা মিলে মারধর করেন বলে অভিযোগ। পালটা পুলিশকর্মীদের ওপর চড়াও হয় উপস্থিত জনতা। মধ্যমগ্রাম চৌমাথার পুলিশ কিয়স্কে থাকা ২ প𒈔ুলিশকর্মী ও সেখানে থাকা সিভিক ভলান্টিয়ারদের ব্যাপক গণধোলাই দেন তাঁরা। সেই ঘটনা সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভ স্ট্রিম করেন কয়েকজন।
এই ঘটন♛ার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। সিসিটি💧ভি ক্যামেরার সূত্র ধরে ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। ঘটনা লাইভ স্ট্রিম করায় একজনকে আটক করা হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন - অসমে প্রাণ বাঁচাতে পুকুরে ঝাঁপ দিল ধর্ষক, মালদায় প🐓ুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ
আরজি কর কাণ্ডের পর পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনমানসে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। ঘটনায় তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ উঠেছে কলকাতা পুলিশের বিরুদ্ধে। এমনকী সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ঘটনার প্রতিবাদ করায় অনেককে পুলিশ লালবাজারে ডেকে পাঠিয়ে হেনস্থা করেছে বলেও অভিযোগ। তার মধ্যে রয়েছেন কুণাল সরকার, সুবর্ণ গোস্বামীর মতো স্বনামধন্য চিকিৎসকরাও। উলটো দিন আরজি কর মেডিক্🐻যালে ভাঙচুরের সময় পুলিশকর্মীরা নার্সদের চুড়িদার করে মহিলা শৌচাগারে লুকিয়ে ছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তারই মধ্যে প্রকাশ্য রাজপথের ধারে গণরোষের শিকার হলেন পুলিশকর্মীরা।