বছর ঘুরলেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে সংগঠনকে চাঙ্গা করতে চাইছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা। তাই যꦏে সব জনপ্রতিনিধিরা সাংগঠনিক কর্মসূচিতে আসছেন না তাঁদের নিয়ে আসার ফরমান জারি করল কেন্দ্🉐রীয় নেতৃত্ব। কারণ অনেক কর্মসূচিতেই নাকি জনপ্রতিনিধিদের ডাকা হচ্ছে না বলে অভিযোগ। আবার তাঁদের অনেক ক্ষেত্রেই অন্ধকারে রেখে কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ। এই ছন্নছাড়া অবস্থা কাটাতে কড়া পদক্ষেপ করলেন জেপি নড্ডা, বি এল সন্তোষরা।
ঠিক কী অভিযোগ উঠেছে? বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের একাংশ নয়াদিল্লির কাছে নালিশ ঠুকেছেন। একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হলেও অন্ধকারে রাখ🅠া হয় জনপ্রতিনিধিদের। গোষ্ঠীকোন্দল চরমে ওঠার জেরেই এখন সংগঠন তলানিতে গিয়ে পৌঁছেছে। বঙ্গ বিজেপির নেতꦛৃত্বের সঙ্গেও অনেক জনপ্রতিনিধির দূরত্ব বাড়ছিল। এই রিপোর্ট মেলার পরই জেপি নড্ডা–বি এল সন্তোষরা নয়াদিল্লি থেকে ফরমান পাঠালেন।
কেন এমন ঘটনা ঘটছে? সূত্রের খবর, সাংসদদের সঙ্গে অনেক বিধায়কের সম্পর্ক ভাল নয়। আবার রাজ্য নেতা সুকান্ত মজুমদার–শুভেন্দু অধিকারীকে অনে♔কে মেনে নিতে পারছেন না। ফলে আড়াআড়িভাবে বিভক্ত হয়ে পড়ছে সংগঠন। তাই এক গোষ্ঠী অন্য গোষ্ঠীকে অন্ধকারে রেখে কর্মসূচিতে নেমে পড়ছে। এই বিষযটি নয়াদিল্লিতে নালিশ জানান সাংসদরা। বিধায়ক–সাংসদদের🌌 এই একই নালিশ জমা পড়ায় নড়েচড়ে বসেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। ফরমান জারি করে বলা হয়েছে, অবিলম্বে এই দূরত্ব ঘোচাতে হবে।
আর কী খবর মিলেছে? নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক বাংলা এক স💧াংসদ বলেন, ‘কর্মসূচির বিষয়ে আলোচনা করা হচ্ছে না। না জানিয়ে কর্মসূচি ঠিক করা হচ্ছে। ফলে সেখানে উপস্থিত থাকা যাচ্ছে না। জনপ্রতিনিধিদের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব দেখা দেওয়ায় দলের ক্ষতি হচ্ছে বলে নড্ডাদের কাছে নালিশ জানানো হয়। এবার দূরত্ব কমাতে বঙ্গ–বꦚিজেপিকে কড়া বার্তা দেওয়া হল।’