আজ, মঙ্গলবার সকালে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ–সভাপতি দিলীপ ঘোষ হুঙ্কার ছেড়ে বলেছিলেন, তৃণমূল কংগ🌳্রেসের অনেকেই দ্রৌপদী মুর্মুকে ভোট দেবেন। আর কলকাতায় এনডিএ রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর সামনে শক্তি প্রদর্শন করতে গিয়েও মুখ থুবড়ে পড়ল বঙ্গ–বিজেপির নেতারা। কারণ বিজেপির ৭৭ জন বিধায়কের মধ্যে দেখা গেল মাত্র ৬৫ জনকে। বাংলার ব♍িজেপির সাংসদরাও এই বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন।
ঠিক কী ঘটেছে বৈঠকে? মঙ্গলবার বিজেপির সব বিধায়ক এবং সাংসদের সঙ্গে শহরের এক অভিজাত হোটেলে বৈঠক হয়। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির টিকিটে মোট ৭৭ জন বিধায়ক জয়ী হন। তারপর সাতজন দল বদলে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন। সুতরাং হাতে ৭০ জন বিধায়ক। তাঁদের 🌼মধ্যে ৬৮ জনকে বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। বালুরঘাটের বিধায়ক অশোক লাহিড়ী অসুস্থ। আর সাংসদ অর্জুন সি🎃ংয়ের ছেলেকে বৈঠকে ডাকা হয়নি।
তাহলে ঠিক কী দাঁড়াল? এরপর দেখা গেল, এই ৬৮ জন বিধায়ককেও একজোট করতে পারলেন না শুভেন্দু অধিকারী–সুক🔴ান্ত মজুমদাররা। ৬৫ জ▨ন এদিনের বৈঠকে ছিলেন। অনুপস্থিত ছিলেন পাহাড়ের দুই বিধায়ক নীরজ জিম্মা এবং বিষ্ণুপ্রসাদ শর্মা। গরহাজির ছিলেন মতুয়া বিধায়ক মুকুটমণি অধিকারী। আর পাহাড়ে আজ শপথ নিয়েছে জিটিএ। সেখানে পাহাড়ের দুই বিধায়কের এই অনুপস্থিত থাকা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। আর মুকুটমণি অধিকারী দলে🎀র বিরুদ্ধে বিদ্রোহী। তাই তিনি আসেননি বলে মনে করা হচ্ছে। আর বিজেপির ১৬ জন সাংসদের মধ্যেও দু’জন এদিনের বৈঠকে ছিলেন না। দার্জিলিংয়ের সাংসদ রাজু সিং বিস্তা। আর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডাঃ সুভাষ ,রকার।