এবার একেবারে সরাসরি নিশানায় মমতা বন্দ্যোপাধ্🐎য়ায়। বাংলা বনধ কতটা সফল হল তা নিয়ে নানা চুলচেরা বিশ্লেষন হতেই পারে। তবে এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে অস্বস্তিতে ফেলতে চেষ্টার কোনও কসুর করছে না রাজ্য বিজেপি।
এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ তুলেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। মমতার সঙ্গে ভারতবির🐎োধী শক্তির যোগসাজশ রয়েছে ও তাঁর উপর নজরদারি চালানো দরকার বলে মতামত দিয়েছেন সুকান্ত মজুমদার।
সুকান্ত বলেন, ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোতে থেকে মমতা যেভাবে অসম মণি𒈔পুর সহ উত্তর পূর্ব অশান্ত হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন তা বাংলাদেশের জামাতের ভাষা। ভারত বিরোধী শক্তির ভাষা। কেন্দ্রীয় সংস্থা যারা দেশের নিরাপত্তার দিকটি দেখেন তাদের বলব সতর্ক নজর রাখ﷽ুন। কোন বিদেশিরা মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের সঙ্গে বৈঠক করছেন কোন বিদেশি শক্তির সঙ্গে তার যোগাযোগ রয়েছে তা নিয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন। মতামত সুকান্তর।
সেই সঙ্গেই সুকান্ত বলেন, ছাত্রদের আন্দোলনে মমতার যে আক্রমণ, আজকের বনধ বানচাল করতে মমতার যে প্রচেষ্টা তা একটা জিনিস প্রমাণ করে দিয়েছে তিনি ভয় পেয়েছেন। তাই আমরা বলছি ভয় পেꦉয়েছে দিদিভাই। ইস্তফা ছাড়া গতি নাই। এখন অনেক কথা বলছেন তিনি। সাপের কথা বলছেন, ফোঁস করার কথা বলছেন।
এদিকে মমতা আগেই বলেছিলেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানে যে বদলা নয়, বদল চাই এই নꦫীতিতেই বিশ্বাসী। কিন্তু লাগাতার আক্রমণ করা হচ্ছে। অপমান করা হচ্ছে। উল্টো দিক থেকে কেউ কামড়াতে এলে ফোঁস করার অধিকার রয়েছে। বাংলাকে পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করে তোলা হচ্ছে, আগামী দিনে তার🐲 প্রভাব অসম মেঘালয়, এমনকী দিল্লি সহ বিভিন্ন রাজ্যে যাবে বলে মমতা সতর্ক করেন। মমতা বলেন, চক্রান্তকারীদের চিহ্নিত করে ফোঁস করতে শিখুন। পালটা মমতার সম্পর্কে খোঁজখবর রাখার জন্য় তিনি কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে অনুরোধ করেন। এনিয়ে তিনি চিঠিও পাঠাবেন বিভিন্ন মহলে।
তবে অভিষেক বলেছেন, অভিষেক বল෴েন, যাদের আমলে উন্নাও হাথরাস, বদলপুর হয়েছে সেই নারীবিরোধীদের কাছে আমাদের নারী সুরক্ষা শিখতে হবে না। যারা মুখ্য়মন্ত্রীর পদত্যাগের কথা বলছেন গত ১০ বছরে মহিলাদের বিরুদ্ধে সবথেকে বেশি ক্রাইম যদি কোথাও হয় তবে সেটা উত্তরপ্রদেশ, দু নম্বরে মধ্য়প্রদেশ…যদি ভারতে কঠোর ধর্ষণ বিরোধী আইন আসে তবে সবথেকে বেশি যারা জেলে যাবে সেটা হল বিজেপি। কাল যারা রাস্তায় নেমেছিল কোনও ভদ্র লোককে দেখবেন না। ১৪ তারিখ মেয়েদের রাত দখলের ডাক দিয়েছিল। সেই লড়াই আন্দোলনকে সম্মান জানাই।