গত কয়েক বছরে ভারতে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের বান এসেছে। কোটি কোটি সাধারণ মানুষ পুঁজি বাজারে বিনিয়োগ করতে এগিয়ে এসেছেন। অনেকে বিকল্প আয়ের উৎস হিসাবে বেছে নিয়েছেন পুঁজিবাজারকে। অনেকে আবার আয়ের প্রধান উৎস হিসাবে দেখছেন বিনিয়োগকে। আর সেখানেই বেঁধেছে গোল। বেশি আয়ের লক্ষ্যে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ডেরিভেটিভ সেগমেন্টে বিনিয়োগ করে বিপুল লোকসানের মুখে পড়ছেন 🦋তাঁরা। এই নিয়ে বিনিয়োগকারীদের বারবার সতর্ক করেছে ভারতে শেয়ার বাজার নিয়ামক সংস্থা সিকিওরিটি এক্সচ🧜েঞ্জ বোর্ড বা সেবি।
আরও পড়ুন - 'বাঁ𝔍ধ কেটে গ্রাম🍌ে জল ঢুকিয়েছে TMC, বাঁধ মেরামতির ৪০ কোটি হজম করেছে তারা'
পড়তে থাকুন - বাড়ি ফিরে ফেলে যাওয়া চেয়ারে ⭕বসে♐ কেঁদে ভাসালেন অনুব্রত
সম্প্রতি চাঞ্চল্যকর এক রিপোর্ট পেশ করেছন তাঁরা। তাতে দেখা যাচ্ছে, গত ৩ বছরে শেয়ার 𝕴বাজারে ফিউটার ও অপশনে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ৯৩ শতাংশই লোকসানের মুখ দেখেছেন। ১ লক্ষ টাকার বেশি আয় করেছেন মাত্র ১ শতাংশ বিনিয়োগকারী।
সেবিౠর রিপোর্ট জানাচ্ছে, ২০২২ – ২০২৪ সাল পর্যন্ত ভারতে ৯৩ শতাংশ F&O বিনিয়োগকারী লোকসান করেছেন। অর্থাৎ ১০ জনের মধ্যে ৯ জনই টাকা খুইয়েছেন। মোট ১.৮ লক্ষ কোটি টাকা লোকসান করেছেন তাঁরা। গড় লোকসানের পরিমাণ প্রায় ২ লক্ষ টাকা। F&O বিনিয়োꦜগকারীদের মধ্যে মাত্র ১ শতাংশ কর ও অন্যান্য শুল্ক দেওয়ার পর ১ লক্ষ টাকা বা তার বেশি মুনাফা করতে পেরেছেন। প্রায় ৪ লক্ষ F&O বিনিয়োগকারী প্রত্যেকে ২০২২ – ২৪ সালের মধ্যে ২৮ লক্ষ টাকা লোকসান করেছেন।
আরও পড়ুন - সরকারি প্রকল্পের🍨 ১২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগে, পুরপ্রধানকে সাসপেন্ড করল TMC
সেবির রিপোর্ট বলছে, F&O তে মুনাফা করেছেন বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। যারা কম্পিউ𓄧টারের মাধ্যমে অ্যালগোরিদম ব্যবহার করে বিনিয়োগ করে থাকেন। সাধারণ F&O বিনিয়োগকারীরা লোকসান করলেও তাদের লেনদেন খরচ বাবদ প্রত্যেকে গড়ে ২৬ হাজার টাকা করে খরচ হয়েছে। যার মোট পরিমাণ প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা। যার ৫১ শতাংশ ব্রোকারেজ সংস্থা🌺গুলি ব্রোকারেজ বাবদ পেয়েছে।