ফের তৃণমূল কংগ্রেসের এক কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠল। এই টাকা টেট চাকরি প্রার্থীদের নিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়ে নেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। এই টাকা নেওয়ার অভিয𒉰োগ উঠল দক্ষিণ দমদম পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেস কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। খবর চাউর হতেই গোটা এলাকা জুড়ে পড়ল তাঁর নামে পোস্টার। যদিও এই সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বরুণ নন্দী। তবে তিনি গৌতম সাহা মণ্ডল নামে এক বিজেপি কর্মীর বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ তুলেছেন।
ঠিক কী ঘটেছে দক্ষিণ দমদম এলাকায়? আজ, বুধবার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের লালবাগান এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেস কাউন্সিলর বরুণ নন্দীর নামে তাঁর ওয়ার্ড অফিস থেকে শুরু করে গোটা এলাকায় পোস্টার পড়ে। সেই পোস্টারে লেখা রয়েꦯছে, ‘চাকরি দেওয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা তছরূপ, বরুণ নন্দী দূর হটো’। রাতের অন্ধকারে কেউ বা কারা এই পোস্টার মেরেছে বলে মনে করা হচ্ছে। এই নিয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর বরুণ নন্দী জানান, যে অভিযোগ করা হচ্ছে তা একেবারেই ভিত্তিহীন। এই কাজ করছেন গৌতম সাহা মণ্ডল ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকেই। কারণ ২০১৫ সালে সে তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিট পাওয়ার চেষ্টা করেছিল। নি🍬র্দল হয়ে ভোটে দাঁড়িয়ে পরাজিত হয়েছিল সে।
ঠিক কী বলেছেন বরুণ নন্দী? এই পোস্টার কাণ্ড নিয়ে সরব হয়ে তৃণমূল কংগ্রেস কাউন্সিলর বলেন, ‘গৌতম সাহা মণ্ডল প্রথ🎶মে তিনি কংগ্রেসে ছিলেন। তারপর তৃণমূল কংগ্রেস আসেন। এখন তিনি বিজেপির কর্মী। এভাবে চক্রান্ত ক🃏রে আমার ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করা⛦ হচ্ছে। তাই এই বিষয়টি নিয়ে আমি মানহানির মামলা করব।’
কেন এমন অভিযোগ উঠল? জানা গিয়েছে, এই তৃণমূল কংগ্রেস কাউন্সিলর একসময় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ ছিলেন। পার্থ চট্টোপাধ্যায় এখ🌞ন জেলে। তাই তাঁর বিরুদ্ধেও অভিযোগ তোলা হচ্ছে। যদিও বিজেপির এই অভিযোগকে ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস কাউন্সিলর। এই পোস্টার সাঁটানো নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।