গত কয়েকবার অসুস্থতার সঙ্গে লড়াই করে ফিরে এসেছিলেন সেনাপতি। তাঁরই হঠাৎ মৃত্যুসংবাদে বৃহস্পতিবার প্রথমটা বিশ্বাস করেননি অনেকে। অসুস্থতা ꦕছিলই। তাই বলে কাউকে কোনও সুযোগ না দিয়ে এভাবে হঠাৎ চলে যাওয়ায় বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের পরিবার ও ভক্তদের মতো হতবাক তাঁর চিকিৎসকও। কেন এবার আর বেঁধে রাখা গেল না প্রাক্তন মুখ্যমন্𓂃ত্রীকে? সেকথা জানালেন চিকিৎসক কৌশিক চক্রবর্তী।
স্মরণে বুদ্ধদেব - ‘আমরা এক ছিলাম এক থাকব’, উত্তরবঙ্গ বিভাজন নিয়ে সরব হয়েছিল✅েন বুদ্ধবাবু
স্মরণে বুদ্ধদেব - জঙ্গি আন্দোলন করে সরিয়েꦺছিলেন মসনদ থেকে, বুদ্ধদেবের প্রয়াণে 🐼কী লিখলেন সেই মমতা?
কৌশিকবাবু জানান, মরশুম বদলের সময় একটু সংক্রমণ সবারই হয়। বুদ্ধবাবুরও তেমনই ফুসফুসে সংক্রমণ হয়েছিল। গত কয়েকদিন অল্প জ্বরে ভুগছিলেন তিনি। বুধবার তাঁর রক্ত পরীক্ষা করা হয়, তাতে খারাপ কিছু ধরা পড়েনি। কিনꦜ্তু বৃহস্পতিবার মাঝরাত থেকে তাঁর শ্বাসকষ্ট বাড়ে। সকালে তাঁকে বাইপ্যাপ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু তার পরেও মৃত্যু হয় বুদ্ধবাবুর।
কৌশিকবাবু বলেন, বুদ্ধবাবুর ফুসফুসে ভাইরাস সংক্রমণ হয়েছিল। এর আগেও একাধিকবার এই পরিস্থিতিতে বাড়িতেই চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন তিনি। কিন্তু এবার যে এত দ্রুত পরিস্থিতির এত অবনতি হবে সেটা অনুমান করা যায়নি। বুদ্ধবাবুর ফুসফুসের অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইড লেনদেন করার ♑ক্ষমতা কমে গিয়েছিল। যার ফলে ফুসফুসের মধ্যে অক্সিজেনের পরিমান বাড়ছিল আর কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমান বাড়ছিল। এর জেরেই বুদ্ধবাবুর রক্তে অক্সিজেন সম্পৃক্ততা কমছিল।
স্মরণে বুদ্ধদেব - ‘বাংলার মানুষকে একদিন সিদ্ধান্ত নিতেই হবেꦕ....’, অভিমান রয়েই গেল বুদ্ধবাবুর
বুদ্ধবাবুর সহকারী বলেন, কাল রাত থেকে ওনার শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ওনাকে ২টো বি💛স্কুট খাওয়াই। আম খাওয়াই। তার পর শ্বাসকষ্টটা বাড়তে থাকে। চিকিৎসক বাইপ্যাপ দিতে বলেন। সঙ্গে সঙ্গে বাইপ্যাপ দিই। এর কিছুক্ষণ পর চিকিৎসক এসে জানান উনি আর নেই।