আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ঘনিষ্ঠ তিন চিকিৎসক–নেতাকে আজ, রবিবার আবার তলব করল সিবিআই। রবিবার সন্দীপ ঘনিষ্ঠ চিকি🦋ৎসক বিরূপাক্ষ বিশ্বাস, অভীক দে এবং সৌরভ পাল সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির হন। টালা থানার এক এসআইও সিবিআই দফতরে হাজির হন। সেখানেই আরজি কর হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসকের ধর্ষণ–খুনের তদন্ত চলছে। এই আবহে সর্বভারতীয় চিকিৎসক সংগঠন ইন্ডিꦿয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (আইএমএ) পশ্চিমবঙ্গ শাখার নির্বাচনের প্রস্তুতি বৈঠকে তুঙ্গে উঠল অশান্তি। দুই লবির মধ্যে অশান্তি চরমে উঠলে তিন চিকিৎসককে ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো হয়। পরে বৈঠক থেকে তাঁদেরকে বের করে দেওয়া হয়।
এদিকে গত ৯ অগস্ট আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের পর পুলিশের ভূমিকা কেমন ছিল, ঘটনাপ্রবাহ কেমনভাবে এগিয়েছে? এই সব প্রশ্নের উত্তর জানতে চায় সিবিআই। তার মধ্যেই বৈঠক শুরুর আগে বের করে দিয়ে বৈঠক শুরু হয়। আর আইএমএ’র বেঙ্গলের সাধারণ সভা শুরু হয়। একে 🍸অপরের দিকে আঙুল তুলে শান্তনু সেন ও ๊সুশান্ত রায় গোষ্ঠীর মধ্যে বচসা শুরু হয়। পরে আবার হাতজোড় করে একে অপরের উদ্দেশে আবেদন করতেও দেখা যায়। সাধারণ সভার আগেই উত্তরবঙ্গ লবিকে শুনতে হল গো–ব্যাক স্লোগান। উত্তরবঙ্গ লবির মাথায় থাকা সুশান্ত রায়কে সভাস্থল ছেড়ে চলে যেতে বলা হতে থাকে।
আরও পড়ুন: বীরভূমে ফিরছেন তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি, কেমন করে সাজছে বাড়ি থেকে কার্যালয়?
অন্যদিকে টালা থানার সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছে সিবিআই। আর তার সূত্র ধরেই ওই এসআইকে তলব করা হয়েছে। এমন এক পরিস্থিতিতে রবিবার পার্ক সার্কাসে আইএমএ’র রাজ্য শাখার বৈঠক শুরু হয়। এখানেই ঢুকতে গিয়ে চিকিৎসক তাপস চক্রব🃏র্তী, জয়া মজুমদার এবং প্রিয়াঙ্কা রানাকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান অন্যান্য চিকিৎসকরা। এখানেই সুশান্ত রায় চিৎকার করে বলেন, ‘এগুলি আপনাদের বানানো গল্প।’ তখন পাশ থেকে শান্তনু সেনের সমর্থনে বাকি চিকিৎসকদের বলতে শোনা যায়, ‘কোনওটাই বানানো নয়।’ এভাবেই অশান্তির সূচনা হয়।