বিশ্ববাংলা কনভেনশন কেন্দ্রে বসল শিল্প সম্মেলনের আসর। শিল্প সম্মেলনে উপস্থিত রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান উপদেষ্টা অমিত মিত্র, শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং রাজ্যের মুখ্যসচিব হরেকৃষ্ণ দ্বিবেদী–সহ অন্যান্যরা। শিল্পপতিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মুখ গৌতম আদানি, সজ্জন জিন্দল, সঞ্জীব গোয়েঙ্কা–সহ আরও অনেকে। এখানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূয়সী প্রশংসা করেন আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। প্রযুক্তির মাধ্যমে বাংলায় শিল্পে🧸র উন্নতিতে অংশ নেবে আদানি গ্রুপ। গৌতম আদানির কথায়, ‘বাংলায় ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ হবে। এতে অন্তত ২৫ হাজার কর্মসংস্থান হবে।’
ঠিক কী বললেন গৌতম আদানি? এদিন শিল্প সম্মেলনের মঞ্চ থেকে তিনি বলেন, ‘আমাকে নিমন্ত্রণ করার জন্য ধন্যবাদ। বাংলা নিয়ে আমি বরাবর আগ্রহী৷ আদানি গ্রুপ আরবসাগরের তীর থেকে ব্যবসা শুরু করেছিল। মহ♚িলা ক্ষমতায়ন বাংলার মতো অন্য রাজ্য কেউ ভাবে না। কন্যাশ্রী যে কারণে এত সফল। তাই ইউনাইটেড নেশনস থেকে পুরষ্কার পেয়েছে৷ সবুজ সাথী ও উৎকর্ষ বাংলায় মানুষ উপকৃত। আপনার পপুলারিটি, ক্যারিশ্মা অবিস্মরণীয়। আমাদের ফোকাস অনেক বড়৷ আদানি গ্রুপ ডেটা সেন্টার, আন্ডার সি কেবল, সেন্টার ফর এক্সেলেন্স, লজিস্টিক পার্ক ও ফরচুন প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করছে। ১০ হাজার কোটি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাবে আমাদের। ২৫ হাজার কর্মসংস্থান হবে।’
এদিন আদানি একদিকে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসা করেছেন। অন্যদিকে বাংলার প্রশাংসাও শো🐻না যায় তাঁর গলায়। শিল্প সম্মেলনের মঞ্চ থেকে গৌতম আদানি বলেন, ‘আমি এই প্রথম কলকাতাতে এসে বলছি। বাংলা যতজন মণীষীকে দিয়েছে অন্য কোনও রাজ্যে তা নেই। মহিলাদের ক্ষমতায়নের জন্য বাংলা যা করে🌠ছে, অন্য কোনও রাজ্য তা ভাবেনি। তাই আমাদের সব অভিজ্ঞতা বাংলাকে দেব। আমরা টেকনোলজি দেব বাংলাতে। বাংলার আশা আমরা পূরণ করব।’🐲