দলের সাংসদ, বিধায়ক, নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক কুণাল ঘোষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় দলের অনেক বড় বড় নেতারা নিষ্ক্রিয় আছেন বলে অভিযোগ করেন কুণাল। এই নিয়ে তিনি কারও নাম না করেই তোপ দাগলেন। দলের কর্মীদের সঙ্গে এক বৈঠকে এই নিয়ে কুণাল বলেন, 'কমিটি গঠনের সময় যত জনকে পদ চাইতে দেখা যায়, কোনও ভোট এলে যত জনকে টিকিটের জন্যে দেখা যায়, তারাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের টুইটটাকে রিটুইট করার প্রয়োজন মনে করছে না।' (আরও পড়ুন: বা𒆙ংলায় নয়া রেলপথের 'কাঁটা' এক দিঘি, অনড় ৯১, ৯৫০ মিটারের জন্যে নাছ🧸োড়বান্দা রেলও)
আরও পড়ুন: ১০০টি রুট 'হাওয়া', দৈনিক বাসের সংখ্যা ২৫০০ থেকে কমে ৭০০! গলার কꦑাঁটা𒐪 আরও ১৫০০
কুণাল ঘোষ তৃণমূল নেতাদের একাংশকে তোপ দেগে দলীয় নীচু তলার কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, 'কয়েকজন কুম্ভকর্ণের ভূমিকায় আছেন। আমাদের জনপ্রতিনিধির সংখ্যা কি কম? অপপ্রচারের 'কাউন্টার' কেন পোস্ট হবে না? অধিকাংশের হাতে তো দামী স্মার্ট ফোন আছে। আপনার এলাকায় যে তৃণমূল নেতারা আছেন, সাংসদ হোক কি জেলা সভাপতি... তাঁরা কী পোস্ট করছেন, সেদিকে সবাই নজর রাখুন।' (আরও পড়ুন: 'সাময়িক বঞ্চনার' অ🍒বসান💛, একলাফে ১২% ডিএ বাড়িয়ে কর্মীদের 'বড় উপহার' সরকারের)
আরও পড়ুন: 'বাংলাꦅদেশি হিন্দুদের নিয়ে ভারতের বলার দরকার নেই', বললেন ইউনুস সরকারের উপদেষ্টা
উল্লেখ্য, আরজি কর কাণ্ডের পরপরই দলীয় কর্মীদের সঙ্গে এক বৈঠকে উষ্মা প্রকাশ করে কুণাল ঘোষ বলেছিলেন, 'অনেক ব✨িধায়ক বা সাংসদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের টুইটটাকেও রিটুইট করছে না।' সেই সময়ে অবশ্য আরজি কর নিয়ে সোশ্যালᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ মিডিয়া থেকে রাজপথে সরকার বিরোধী একটা 'ঝড়' উঠেছিল। তবে আরজি কর কাণ্ডের সেই 'ঝড়' কিছুটা শান্ত হলেও ফের দলীয় নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক দাবি করলেন কুণাল ঘোষ।