আরজি কর কাণ্ডে গোটা দেশ তোলপাড়। তবে তাতে কী! কুণাল ঘোষ এসবের মধ্য়েই মাঝেমধ্যে দলের হয়ে সাফাই দিতে গিয়ে এমন কিছু মন্তব্🐈য করে বসছেন যা কার্যত অস্বস্তিতে ফেলছে দলকেই। তবে এবার তিনি এক্স হ্যান্ডেলে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করতে গিয়ে লিখেছেন, নাগরিক আন্দোলনের বিরোধিতা নয়, বিরোধীদের কুরাজনীতির💃 বিরোধিতা করছি এবং করবও। আবারও স্পষ্ট করছি অবস্থান।
এরপরই তিনি একটি লেখার অংশ তুলে দিয়েছেন। সেখানে উল্লেখ করা রয়েছে, ‘ন্যায় বিচার চেয়ে বিভিন্ন শাখার নাগরিকদের মিছিল কভারেজের অনুরোধ পাচ্ছি যুক্ত থাকা সংবাদমাধ্যমগুলিতে। যতটা পারছি ছবি, খবর প্রকাশও করছি। নাগরিকদের মিছিল, জুনিয়র ডাক্তারদের মূল দাবি আমিও সকলের মতই সমর্থন করি। বিচার চাই। প্রশাসনের কিছু পদক্ষেপকে 💫মানুষ ভুল বুঝছেন। সেখান থেকে বিরক্তি, অবিশ্বাসের বাতাবরণ তৈরি হয়েছে বলেই নাগরিকদের পথে নামতে হচ্ছে। নির্🌞দিষ্ট কিছু পদক্ষেপে এই পরিস্থিতি সামলানোর দায়িত্ব সরকারেরও। প্রশাসন এমন কোনও কাজ করবে কেন যে অবস্থা সামলাতে শাসকদলকেও বিচার চাই বলে কর্মসূচি নিতে হবে? তাও দলের সবাই সমানভাবে নামেন না। ’
‘যাই হোক আত্মসমালোচনা দরকার। তবে নাগরিকদের কর্মসূচির বিরোধিতা বা পালটা কর্মসূচির প্রশ্নই নেই। কিন্তু এই নাগরিকদের আবেগকে ব্যবহার করে সিপিএম, বিজেপির কুরাজনীতি বা মুখোশ পরে অরাজকতা তৈরির চেষ্টার বিরোধিতা করা জরুরী তাই করছি। কারণ এদের জমানার ঘটনাগুলো মানুষকে মনে করিয়ে দেওয়া দরকার, তাই করছি। একটা শ্রেণির সুবিধাবাদী অবস্থানও সমালোচনার মতোই।𓂃 ’
‘হ্যাঁ এই ঘটনার নাগরিক সমাজের প্রশ্ন তোলার অধিকার রয়েছে। বিরোধিতা কেন করব? কিন্তু সিপিএম , ব𒆙িজেপি কংগ্রেস এনিয়ে কু রাজনীতি করছে। তার প্রতিবাদ হবে। তারা আয়নায় মুখ দেখুক। ’
‘আমি আমার অবস্থানে প্রথম দিন থেকে স্পষ্ট। দোষী-দের চরম শাস্তি হোক। যদি কেউ -কারা আড়াল করে থাকে চিহ্নিত হোক, শাস্তি হোক। প্রশাসনের কিছু পদক্ষেপ মানুষ ভালোভ🐽াবে নেননি। সেটা প্রশাসন দেখুক। এনিয়ে নাগরিক আন্দোলন সমর্থনযোগ্য। কিন্তু বিরোধী দলগুলোর রাজনৈতিক ইভেন্টের ফাঁদে পা দেবেন না। আমাকে যে যা খুশি বলতে পারেন।’ লিখেছেন কুণাল ঘোষ।
প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কুণাল। কিন্তু সেই প্রশাসনের মাথায় তো খোদ মুখ্য়মন্ত্রী। তবে তিনি কাকে নিশানা করলেন?
তবে কুণালের এই পোস্টের জেরে তীব্র খোঁচা দিয়েছেন বিজেꩵপি নেতৃত্ব।