আরজি করের সেমিনার হল। সেখানেই ঘুমোচ্ছিলেন মহিলা চিকিৎসক। ♏তার উপর নেমে এল ভয়াবহ আঘাত। ধর্ষণ করে খুন। কিন্তু তিনি কি চিৎকার করতে পারেননি? তাঁর চিৎকার কেন শোনা গেল না? একাধিক মিসিং লিঙ্ক।
এবার এনিয়ে মুখ খুলেছেন আরজি করের ফুসফুস ও বক্ষরোগ বিভাগের প্রধান অরুণাভ দত্ত চৌধুরী। তাঁকে ঘিরে এদিন বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। তবে তিনি জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলে তিনি গেলেও তিনি সেদ൲িন মহিলা চিকিৎসকের দেহের দিকে তাকাতে পারেননি।
এদিকে স্বভাবতই প্রশ্ন উঠছে সেমিনার হলে অত্যাচার করা হল মহিলা চিকিৎসককে। খুন করা হল ত💯াঁকে। কিন্তু কেউ কোনও শব্দ শুনতে পেল না?
ডাঃ অরুণাভ দত্ত চৌধুরী বলেন, ওই 🐽ঘরে এসি চলে। এসি চললে ভেতরের আওয়াজ বাইরে আসে না। তবে আমি জানি না, সেই সময় এসি চালানো ছিল কি না।
ঘটনাস্থলে গিয়ে কী দেখলেন?
সেই প্রশ্নের উত্তরে তিনি সংবাদমাধ্যমের সামনে জানিয়েছেন, আমি সেভাবে দেখিনি। যে বর্ণনা আমি শুনেছিলাম তা শোไনার পরে কাছেও যাইনি। আমি দূর থেকে দেখেছিলাম মেয়েটি পড়ে রয়েছে। তার পোশাক অবিন্যস্ত। সে রক্তাক্ত ছিল কি না তা বুঝতে পারিনি।
এদিকে সেদিন চিকিৎসকের বাবা মা আসার পরেও তাঁদের বিভাগীয় প্রধানের ঘরে বসিয়ে রাখা হয়েছিল। কেন তাঁদের বাবা মার ঘরে বসিয়ে রাখা হল? সেই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, মেয়েটির বাবা মা যখন আসেন তখন পুলিশ চলে এসেছিল। তারা তাদের কাজ শুরু করে। সেকারণে তাঁদের আমার ঘরে বসতে দেওয়া হ♎য়েছিল। ইচ্ছে করে বসিয়ে রাখা হয়নি।
আর চিকিৎসকের বাড়িতে ফোন করা প্রসঙ𓄧্গে তিনি বলেন, মেয়েটির বাড়িতে খবর দেওয়ার জন্য ফোন নম্বর খোঁজা শুরু হয়। প্রথমে ওর আধার কার্ড খোঁজা হয়। তাতে ওর নিজেরই মোবাইল নম্বর দেওয়া ছিল। পরে কলেজের এক পড়ুয়া বাড়ির নম্বর দেয়। আমি এক মহিলা অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারকে নম্বরটি দিয়ে বলেছিলাম বাড়িতে খবর দিতে। কিন্তু আত্মহত্যার কথা বলতে বলিনি।
তবে কেন বাড়িতে বলা হল আত্মহত্যা করেছেন ওই মহিলা চিকিৎসক? সেই প্রশ্নের উত্তর মেলেনি। এবার প্রশ্ন একা একজন এই ঘটনা💫 ঘটিয়েছে? নাকি এর পেছনে আরও অনেকে ছিল? সেই প্রশ্নের উত্তর এখনও মেলেনি। তবে সিবিআই এই তদন্তভার নিয়েছে।