বামেরা বাংলায় ১৬টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে। এখনও বাকি ২৬টি আসনে প্রার্থী দেওয়া। সেখানে কংগ্রেসের সঙ্গে এখনও আসন সমঝোতা হয়নি। আবার আইএসএফ এখন মাথার উপরে উঠে নাচছে। সব মিলিয়ে লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশের পরও অধরাই রইল প্রার্থী ঘোষণা করা। সেখানে জনতার দরবারে দাঁড়িয়ে ৪২টি আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। এই আবহে বামেদের সঙ্গে সমঝোতা করার আগে মেপে পা ফেলছে কংগ্রেস। আজ, মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে কংগ্রে🤡সের কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির বৈঠক থাকলেও বাংলার কতজন𓂃 প্রার্থীর নামে সেখানে সিলমোহর পড়বে তার কোনও স্পষ্ট ইঙ্গিত মেলেনি। বামেরা নিজেদের তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে।
এদিকে বাংলা থেকে ১২টি আসন সিপিএমের কাছে দাবি করেছে কংগ্রেস। আর সেখান থেকে এখনও সরেনি। এই ১২টির মধ্যে ৮টি আসনের নিষ্পত্তি আগে হয়েছিল। 🔯আরও দু’টি আসন নিয়ে রফা হওয়ার মুখে। এছাড়া উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, নদিয়া এবং বীরভূম থেকে একটি করে আসন পেতে চাইছে। তবে কংগ্রেস চাওয়া আর সিপিএমের দেওয়ার মধ্যে মীমাংশা হচ্ছে না বলেই সূত্রের খবর। নদিয়া জেলার কৃষ্ণনগর আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে সিপিএম। রানাঘাট কংগ্রেস পেতে চায়। ব্যারাকপুর কংগ্রেস চাইছে। এমনকী বীরভূম আসনও কংগ্রেস দাবি করছে। সিপিএম সেখানে বোলপুর ছাড়তে চায়।
আরও পড়ুন: ‘আমর🍬া সু্প্রিম কোর্ট 💃তত্ত্বাবধানে ২০২৪ নির্বাচন চাই’, বিজেপিকে ঠুকে দাবি ডেরেকের
অন্যদিকে কংগ্রেস নেতৃত্ব গোটা বিষয়টি নিয়ে চুপ করে আছে। তবে আজ একটা কিছু হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। নয়াদিল্লিতে আজ, মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটিতে ভোটের প্রথম দু’দফার কেন্দ্রগুলির প্রার্থী নিয়ে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেছেন, ‘রাজ্যের সব আসনে লড়াই করার জায়গায় আমরা নেই। তবে কিছু জায়গায় প্রার্থী দেব।’ বামেদের সঙ্গে সমঝোতার আলোচনা চলছে। কিন্তু আইএসএফের সঙ্গে কংগ্রেস কোনও সমঝোতায় যাবে না বলেও স্পষ্ট করেছেন অধীর। অর্থাৎ, একাধিক শক্🐬তির সঙ্গে সেতু হওয়ার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেবে সিপিএমই।