আজ, বৃহস্পতিবার তিলজলার একটি প্রিন্টিং কারখানায় ভয়াবহ আগুন লাগে। তার জেরে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় বাবা ও ছেলের। এই ঘটনায় গোটা এলাকায় আলোড়ন পড়ে যায়। ওই ব্যক্তির আর๊ এক ছেলে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিত্তরঞ্জন ন্য়াশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তপসিয়া রোড এলাকার ওই কারখানায় জুতোতে প্রিন্টিংয়ের কাজ 💛করা হতো। বাঁশদ্রোণীর পর তিলজলায় এই অগ্নিকাণ্ডে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। আগুন লাগার সময় দোকানেই ছিলেন তিনজন। তাই তিনজনই অগ্নিদগ্ধ হন।
ঠিক কী ঘটেছে তিলজলায়? স্থানীয় সূত্রে খবর, আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ আগুন লাগে এই প্রিন্টিং কারখানায়। কাজের জন্য বুধবার রাতে কারখানাতেই ছিলেন বাবা এবং দুই ছেলে। কিন্তু হঠাৎ আগুন লেগে যাওয়ায় তাঁরা কেউ বেরতে পারেননি। দমকলের চারটি𓃲 ইঞ্জিনের একঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও দু’জনকে বাঁচানো যায়নি। আর একজন ছেলের অবস্থা আশঙ্কাজনক। দমকল কর্মীরা দেরিতে আসেন বলে বাসিন্দাদের অভিযোগ। তবে আগুন লাগার কারণ এখনও জানা যায়নি।
পুলিশ কী তথ্য পেয়েছে? পুলিশ সূত্রে খবর, আজ বৃহস্পতিবার সাতসকালে তপসিয়া থানা এলাকার ত💫িলজলায় হাওয়াই চটি রং করার কারখানায় আগুন লাগে। আগুনের ফুলকি দেখেই স্থানীয় বাসিন্🎃দারা ঝাঁপিয়ে পড়ে আগুন নেভাতে। দমকল কাজ শুরু করলেও বাঁচানো যায়নি দু’জনকে। গত রাতে দোকানের ভিতরেই ছিলেন বাবা ও তাঁর দুই ছেলে। বাবা মহম্মদ নাসিম আখতার এবং বড় ছেলে মহম্মদ আমিরের মৃত্যু হয়েছে। ছোট ছেলে মহম্মদ জসিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তবে দেহ দুটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। আর মহম্মদ জসিমের অবস্থা আশঙ্কাজনক।