নিয়োগ꧅ দুর্নীতিতে আদালতে সুতোয় ঝুলছে রাজ্যের হাজার হাজার সরকারি চাকরি। বিচারাধীন সেই বিষয় নিয়ে রবিবার ২১ জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে আশ্বাসবাণী শোনালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, কারও চাকরি যাবে না।
আরও পড়ুন - ডিম ভাত খেতে কলকাতা গেলে ಞইন্সুরেন্স করে বাড়ি থেকে বেরোবেন, পোস্টার পড়ল হুগলিতে
পড়তে থাকুন - অভিযোগকারীদের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলার হুমকি, গ্রেফ𒅌তারির প𒆙রেও তেজ কমেনি জামালের
এদিন মমতা বলেন, ‘বিজেপি আন্দোলনে পারে না। সব 🐓সময় চলে যাচ্ছে এখানে, সিপিএম, কংগ্রেস আর বিজেপি মিলে... আমার কাছে ১০ লক্ষ গরমেন্ট চাকরি রেডি আছে। একটা কাজ করতে যাচ্ছি তো কোর্টে গিয়ে পিল খাচ্ছে। আর পিল খেয়ে বন্ধ করে দিচ্ছে। কখনও বলছে ২৬ হাজারের চাকরি খাই। কখনও বলছে ৪২ হাজারের চাকরি খাই। কখনও বলছে ওবিসি উঠিয়ে দেও। না, উঠবে না। কারও চাকরি যাবে না। ওবিসি নিয়েও আমরা লড়ছি। আমরা সুপ্রিম কোর্টে গেছি। আমরা লড়াই চালিয়ে যাব।’
বলে রাখি, গত মাসে রাজ্যে প্রায় ৫ লক্ষ ওবিসি সংরক্ষণ অবৈধ ঘোষণা করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। ২০১০ সাল থেকে জারি করা সমস্ত ওবিসি শংসাপত্র বাতিল করে দিয়েছে আদালত। তবে ওই সংরক্ষণের অধীনে পাওয়া চাকরি বাতিল বলে ঘোষণা করেনি আদালত। বিচারপতিরা জানিয়েছেন, কোনও জাতিকে ওবিসি তা൩লিকাভুক্ত করতে যে বিধি পালন করতে হয় তা সম্পূর্ণ এড়িয়ে গিয়েছে রাজ্য সরকার। এর ফলে যোগ্যরা সংরক্ষণ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। যদিও হাইকোর্টের সেই রায় মানেন না বলে আগেই প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন - শ্লীলতাহানির অভিযোগ ভুয়ো, অবসরপ্রাপ্ত ꦍবিচ❀ারপতির রিপোর্ট প্রকাশ করে দাবি রাজভবনের
শুধু OBC সংরক্ষণই নয়, রাজ্যে ২০১৬ সালের প্রাথমিকে নিয়োগের প্রায় ২৬ হাজার চাকরির ভবিষ্যৎ ঝুলে রয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। তার ওপরে গত সপ্তাহে ২০১৭ প্রাথমিক টেটের ডিজিটাইড ওএমআর শিট আদালতে জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা। ২০১৭ টেটের মাধ্যমে রাজ্যে প্রায় ৪২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক♔ নিয়োগ হয়েছিলꦰ।