নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে এবার পার্থর তৈরি করা ৩৫টি ভুয়ো সংস্থার ফরেন্সিক অডিট শুরু করবে সিবিআই। তদন্তকারীদের দাবি, এই সংস্থাগুলির অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে নিয়োগ দুর্নীতির কালো টাকা সাদা করা হয়েছে। অডিটে কারা কারা নিয়োগ দুর্নীতির সুবিধা🌊 পেয়েছেন তা স্পষ্ট হবে বলে সিবিআই সূত্রে খবর।
সিবিআই সূত্রে খবর, নিয়োগ দুর্নীতির কালো টাকা সাদা করতে বিভিন্ন সময়ে মোট ৩৫টি ভুয়ো সংস্থা খুলেছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এই সংস্থাগুলির ডিরেক্টর ও অন্যান্য পদে যারা🌊 ছিলেন তাদের প্রায় কেউই এব্যাপারে অবহিত ছিলেন না। বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে নথি নিয়ে ও তাদের দিয়ে নথিতে সই করিয়ে চুপিসাড়ে তাদের সংস্থার ডিরেক্টর করেছেন পার্থ ও তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা। সেই ব্যক্তিরা সিবিআইকে জেরার মুখে যাবতীয় ঘটনাবলী জানিয়েছেন। এর পরই পার্থর ৩৫টি সংস্থার ফরেন্সিক অডিট করানোর সি꧂দ্ধান্ত নিয়েছেন গোয়েন্দারা।
কী এই ফরেন্সিক অডিট?
কোনও আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে অভিযুক্তের পেশ করা নথি বা তথ্য সরেজমিনে খতিয়ে দেখাকে বলে ফরেন্সিক অডিট। এই পদ্ধতিতে যে নথি পেশ করা হয় তা সংশ্লিষ্ট সংস্থায় গিয়ে মিলিয়ে দেখেন অডিটররা। যাবতী🧔য় তথ্য আসল নথি ও ঠিকানায় গিয়ে খতিয়ে দেখা হয়। এর ফলে ভুয়ো কাগজ বা ভুয়ো তথ্য দিলে তা ধরা পড়ে যায়।
বিভিন্ন সংস্থায় দুর্নীতির অভিযোগ উঠলে ফরেন্সিক অডিটের নির্দেশ দেয় 🅰নিয়ামক সংস্থাগুলি। তবে এই প্রক্রিয়া বেশ সময়সাপেক্ষ। নিয়োগ দুর্নীতিতে এবার সেই ফরেন্সিক অডিটেরই সাহায্য নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা CBI.