বড়দিনে সার্ভেপার্ক থানা এলাকায় গুলিকাণ্ডে সামনে এসেছে নতুন তথ্য। মূল অভিয💙ুক্ত হালিম মণ্ডলের কাছে ৫০০ টাকা ধার নিয়েছিল পিন্টু বাগ। সেই টাকা না মেটানোর কারণেই পিন্টুর ওপর হালিম গুলি চালিয়েছিল বলে অভিযোগ। বর্তমানে দক্♐ষিণ কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তদন্তকারীরা আরও জানতে পেরেছেন, তাঁদের যে পানশালায় ঝামেলা হয়েছিল সেই পানশালাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল বেশ কয়েক বছর আগে।
ঘটনার সূত্রপাত হয়েছ💯িল ২৫ ডিসেম্বর। পিন্টুর বয়ান থেকে পুলিশ জানতে পেরেছে, পিন্টু তাঁর এক বন্ধুকে নিয়ে হাইল্যা🅠ন্ড পার্কের ওই পানশালায় গিয়েছিলেন। সেখানে হালিমের সঙ্গে পিন্টুর বচসা বচসা বাঁধে।পানশালার সোফাই বসাকে কেন্দ্র করে প্রথমে তাঁদের মধ্যে বচসা শুরু হয়। কিন্তু সেই সময়ের মতো ♔সমস্যা মিটে গেলেও পানশালার বাইরে যেতেই পিন্টুর সঙ্গে হালিমের আবারও বচসা বাঁধে। জোর করে হালিম এবং তার দল পিন্টুকে গাড়িতে তুলে নিয়ে ဣগিয়ে। এরপর কামালগাজীর কুমড়োখালি এলাকায় পিন্টুকে লক্ষ্য করে দু রাউন্ড গুলি চালায় হালিম। যার মধ্যে একটি গুলি তাঁর হাতে লাগে।
ইতিমধ্যেই পুলিশ আগ্নেয়াস্ত্র এবং গাড়িটি উদ্ধার করেছে। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, পিন্টুর সঙ্গে হালিমের আগে থেকেই পরিচয় রয়েছে। এমনকি পিন্টুর বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ রয়েছে। সেই মামলায় জামিনে রয়েছে পিন্টু। তদন্তে নেমে পুলিশ হালিম মণ্ডল, সাবির মণ্ডল, মহম্মদ তনবির ও রকেশকে গ্রেফতার করে। তদন্তকারীদের দাবি, পিন্টু হালিমের কাছ থেকে ৫০০ টাকা নিয়েছিল। কিন্তু সেই টাকা মেটাইনি। সেই ৫০০ টাকার জন্যই হালিম পিন্টুকে গুলি করেছিল। বৃহস্পতিবার ঘটনা পূর্ণ নির্মাণ করেছে 🍒পুলিশ। জানা গিয়েছে, পর্যাপ্ত নথি না থাকায় ওই পানশালাটি বছর খানেক আগেই পুলিশ বন্ধ করে দিয়েছিল। এবার এই ঘটনায় ফের পানশালার বিরুদ্ধে পদক্ষেপের কথা চিন্তা ভাবনা করছে পুলিশ।