গতকাল আরজি কর কাণ্ডের ধর্ষণ ও খুনের মামলায় শিয়ালদা আদালতে পেশ করা হয়েছিল প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে। এই আবহে মঙ্গলবার শিয়ালদা আদালে একটি রিপোর্ট পেশ করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। সেই রিপোর্টেই সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে রয়েছে বিস্ফোরক অভিযোগ। উল্লেখিত রিপোর্টে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে ‘বৃহত্তর ষড়যন্ত্রে’ যুক্ত থাকার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে সিবিআই। এদিকে আদালতে সিবিআই জানিয়েছে, গ ত৯ অগস্ট ইচ্ছাকৃত ভাবেই সেমিনার রুমে যাননি আরজি করের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। যদিও সেখানে তাঁর ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত বেশ কয়েকজনকেই দেখা গিয়েছে। (আরও পড়ুন: মুখোমুখি জেরায় আদৌ কোনও ফল মিলছে? আর ক💦তদিন CBI হেফাজতে অভিজিৎ-সন্দীপ?)
আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডে তদন্ত নিয়ে CJI-এর বড় নির্দেশ, তারপ🍸রই নির্যাতিতার বাড়িতে CBI
এদিকে শিয়ালদা আদালতে সিবিআই যে রিপোর্ট জমা করেছে, তাতে পুলিশের কর্মপদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এমনকী পুলিশ যেভাবে বয়ান রেকর্ড করেছে, তা নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে সিবিআই রিপোর্টে। গত ৯ অগস্ট নাকি জেনারেল ডায়েরি করা হয়েছিল দুপুর ২টো ৫৫ মিনিটে। টালা থানার ৫৪২ নং সেই জিডিতে লেখা হয়, আরজি কর হাসপাতালের চেস্ট মেডিসিন বিভাগের সেমিনার রুমে সেখানকারই এক পড়ুয়া চিকিৎসকের অচেতন দেহ পাওয়া গিয়েছে। এখানেই উঠছে প্রশ্ন। দুপুরের মধ্যে এই খুনের ঘটনা সর্বত্র রাষ্ট্র হয়ে গিয়েছিল। তাহলে কেন 'অচেতন অবস্থায় দেহ মিলেছে' বলে উল্লেখ করা হয় জিডি-তে? সিবিআই প্রশ্ন তুলেছে, ইচ্ছাকৃত ভাবে ভুল তথ্য দিয়ে তদন্তকে বিভ্রান্ত ক𓂃রার চেষ্টা করতেই কি সেই জিডি?