এর আগে ইউটিউবে তাঁর দাঁত বের ✨করা হাসির সঙ্গে পরিচিত ছিল কসবার স্বঘোষিত ডন সোনা পাপ্পু। লালবাজারের সেন্ট্রাল লকআপে এই প্রথম সামনাসামনি রোদ্দুর রায়কে দেখেছিল সোনা। সেই সময় বন্দিরা মুখ চেপে হেসেওছিꦬল রোদ্দুরকে দেখে। রোদ্দুর পালটা হেসেছিলেন কি না জানা নেই। কিন্তু রাত গভীর হতে সবাই যখন ঘুমে কাদা। তখনই কে যেন মুখের সামনে হাহা করে হাসছে। চোখ খুলতেই সামনে রোদ্দুর রায়। এমনটাই সূত্রের খবর।
প্রথমটা বন্দিরা ভেবেছিলেন হয়তো স্বপ্ন দেখছেন। তবে চোখ কচলে তাকাতেই কসবার ত্রাস বলে পরিচিত পাপ্পু বুঝতে পারে, হো হো করে মাঝরাতে হাসছে রোদ্দুর। এরপরই রোদ্দুর নাকি বলে ওঠেন, রাতটা ঘুমানোর সময় নয়। জাগার সময়। রাত মানে গা꧅ন গাওয়ার সময়। আনন্দ করার সময়। এরপরই শুরু হয় গলা ছেড়ে গান। তার সঙ্গে সেই ইউটিউবে শোনা বিশেষন। সেটাও আবার মাঝরাতে।🦩 একেবারে যেন লাইভ সম্প্রচার হচ্ছে জেলের মধ্যে।
রোদ্দুর যেন টার্গেট করে ফেলেছে বন্দিদের। রাত হলেই গানের ফোয়ারা। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল মোক্সাবাদ। টানা বক্তব্য। অনেকটাই মাথার উপর দিয়ে চলে যাচ্ছে। কিন্তু নাছোড় রোদ্দুর। রাত হলেই যেন গনগনে তেজ। শেষ পর্যন্ত পুলিশ আধিকারিককে বন্দিরা অনুরোধ করেন, দয়া করে অন্য ঘরে সরিয়ে দিন। ওই লোকটা সারা রাত গান গাইছে। ঘুমোতে দিচ্ছে না।
তবে শেষ পর্যন্ত বড়তলা থানায় নিয়ে যাওয়ার পরꦐে কিছুটা ঘুম আসে অন্য়দের। তবুও আতঙ্কটা কাট🍎ছে না। আবার ঘুরে ফিরে কোথাও দেখা হবে না তো রোদ্দুরের সঙ্গে?