আরজি কর কাণ্ডের বিচারপ্রক্রিয়া চলাকালীনই কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতিদের সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করলেন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। মঙ্গলবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে ফিরহাদ বলেন, ‘বিচারপতিদের একাংশের রাজ্য পুলিশের ওপর ভরসা নেই’। যদিও বিরোধীদের দাবি, আদালত যে রাজ্য ಌপুলিশের ওপর আস্থা হারিয়েছে তা এতদিনে বুঝতে পেরেছেন মন্ত্রী। দায়িত্বশীল ব্যক্তি হলে এর কারণ অনুসন্ধান করা উচিত সরকারের।
আরও পড়ুন - ক🔥ৃষ্ণনগরে জগদ্ধাত্রীর বিসর্জনের আ🥀গেই দাউ দাউ করে আগুন ক্লাবে, মৃত ১
পড়তে থাকুন - উচ্চ প্রাথমিকের কাউন্সেলিং, ডাকার পরেও এলেন না ১৪৪জন, চাকরি নিতেও অ🍬🐻নীহা!
আরজি কর কাণ্ডের বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সোমবার। সেই সংক্রান্ত সাংবাদ🐎িকদের এক প্রশ্নের উত্তরে ফিরহাদ বলেন, আমরা আজও বলছি প্রশাসন কখনওই অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয় না । ফাঁসি হবেই । সব তথ্য তুলে সিবিআইকে দেওয়া হয়েছে। পলিটিক্যাল কারণে কে কী বলবে সেটা আমি জানি না । আমার ব্যক্তিগত মত, ভারতের বিচারব্যবস্থায় অভিযুক্তের বলার অধিকার আছে । কলকাতা পুলিশ যে লাইন গিয়েছিল সেটাই ঠিক লাইন ছিল । জোর করে কিছু লোক আছে যাদের অভ্যাস হাইকোর্টে যাও♓য়া । হাইকোর্টে কিছু সম্মানীয় বিচারপতি আছেন, যাঁরা পুলিশের উপর ভরসা রাখেন না ৷ তাই সিবিআই দিয়েছেন।’
আরও পড়ুন - ভাসান দেখে ফেরার সময় ꧂মারধরে যুবকের মৃত্যু, গ্রে🦂ফতার ৩, অধরা মূল অভিযুক্ত
বলে রাখি, আরজি কর কাণ্ডে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিতে আপত্তি নেই বলে নিজেই জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পর ওই ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ। এর পর সিবিআই তদন্ত শুরু করলে পুলিশি তদন্তে একাধিক গাফিলতি উঠে আসে। এমনকী তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগে গ্রেফতার হন টালা থানার ওসি অভি🍌জিৎ মণ্ডল। বিরোধীদের প্রশ্ন, এত ঘটনার পর মন্ত্রী ফিরহাদ যদি বিচারপতিদের বিচক্ষণতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে থাকেন তাহলে প্রশ্ন উঠবে, তিনি কি তবে তথ্যপ্রমাণ লোপাটকারীদের পক্ষে?