মুর্শিদাবাদের লালগোলায় চাকরিপ্রার্থী আবদুল রহমানের আত্মহত্যা রহস্যে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা। সুইসাইড নোটে জনৈক পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের🌸 নাম উল্লেখ করেছিলেন আবদুল। ঘটনার তদন্তে নেমে নিহত আবদুলের নামেই চার্জশিট পেশ করে লালগোলা থানার পুলিশ। এর পর পুলিশি তদন্তে অনাস্থা প্রকাশ করে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় পরিবার।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর মুর্শিদাবাদের লালগোলায় ব𒐪াড়ির কাছে উদ্ধার হয় আবদুল রহমানের দেহ। পরে তাঁর বাড়ি থেকে পাওয়া যায় ৯ পাতার একটি সুইসাইড নোট। তাতে তিনি জানান, গ্রুপ ডিতে নিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁর কাছ থেকে ৬ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন জনৈক দিবাকর। কিন্তু চাকরি হয়নি। টাকাও ফেরত পাননি তিনি। সঙ্গে 🌊পার্থ চট্টোপাধ্যায়-সহ বেশ কয়েকজনের নামে এই দুর্নীতিতে উল্লেখ করেন তিনি।
তদন্তে নেমে ৩ জনকে গ্রেফতার করে লালগোলা থানার পুলিশ। কি🌜ন্তু এর পর লালবাগ আদালতে পুলিশ চার্জশিট পেশ করলে দেখা যায় তাতে রয়েছে মৃত আবদুলেরই🍃 নাম। এর পর কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় পরিবার। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থার এজলাসে ওঠে মামলাটি। চার্জশিট ও অন্যান্য নথি খতিয়ে দেখে এই মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন বিচারপতি মান্থা।
মামলায় আবেদনকারীদের আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় বলেন, পার্থ চট্টোপাধ্যায় কে, খোঁজার বদলে আত্মঘাতী ব্যক্তির𒁏 বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করেছে পুলিশ। পুলিশের এই কাজের নিন্দার ভাষা নেই। চোরেদের আড়াল করতে বুক চিতিয়ে নেমে পড়েছে গোটা ♊প্রশাসন। আমরা এর শেষ দেখে ছাড়ব।