লোকসভা ভোটে🌜র প্রচারে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের প্রতিবাদে খালি পায়ে কলকাতার রাজপথে হাঁটতে চলেছেন সাধু - সন্তরা। শুক্রবার উত্তর কলকাতার মায়ের বাড়ি থেকে বিবেকানন্দের বাড়ি পর্যন্ত এই মিছিলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্বাভিমান যাত্রা’। বঙ্গীয় সন্ন্যাসী সমাজ নামে একটি সংগঠনের ব্যানারে এই পদযাত্রার আয়োজন করা হলেও এর পিছনে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।𒁃
আরও পড়ুন: দাঙ্গা করিয়ജেছেন, মসজিদ ভেঙেছেন, কার্তিক মহারাজকে ফের বেলাগাম আক্রমণ মমতার
পড়তে থাকুন: মমতার হুমকির পর জলপাইগু💜ড়িতে রামকৃষ্ণ মিশনের আশ্রমে হামলা হয়েছে, 𒁏দাবি মোদীর
সংগঠনের তরফে প্রকাশিত একটি প্রচার পত্রে জানানো হয়েছে, আগামী শুক্রবার বিকেল ৪টেয় বাগবাজারের মায়ের বাড🎃়ি থেকে শুরু হবে মিছিল। মিছিলে খালি পায়ে হাঁটবেন সমস্ত সাধু সন্তরা। গিরিশ অ্যাভিনিউ, বাগবাজার স্ট্রিট, শ্যামবাজার পাঁচমাথা, বিধান সরণি হয়ে বিবেকানন্দের বাড়ি পৌঁছবে এই মিছিল। সংগঠনের সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজনৈতিক প্রচারে যে ভাবে হিন্দু সন্ন্যাসীদের কয়েকটি সংঘ ও কয়েকজন সন্ন্যাসীকে নাম করে আক্রমণ করেছেন তার প্রতিবাদে সন্ত সমাজের একতা প্রদর্শনের উদ্দেশে এই মিছিল।
তবে সাধু - সন্তদের এই 💯মিছিলের পিছনেও রাজনীতি খুঁজে পাচ্ছেন অনেকে। আগামী ২৫ এপ্রিল রাজ্যে ষষ্ঠ দফার ভোটগ্রহণ হতে চলেছে। তার কয়ে🦄কদিনের মধ্যেই উত্তর কলকাতার বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের সমর্থনে কলকাতায় রোড – শো করার কথা প্রধানমন্ত্রীর। এরই মধ্যে সাধু - সন্তদের মিছিলকে অনেকে রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টা বলে মনে করছেন অনেকে।
গত শনিবার থেকে ভারত সেবাশ্রম সংঘেক সন্ন্যাসী কার্তিক মহারাজ ও আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের প্রধান সন্ন্যাসীকে আক্রমণ করে তাঁদের বিরুদ্ধে বিজেপিকে সমর্থনের অভিযোগ তোলেন। এমনকী কার্তিক মহারাজকে তিনি সাধু বলে মনে করেন না বলেও মন্তব্য করেন মমতা। সরাসরি সংঘ ও সন্ন্যাসীদের নাম করে আক্𒅌রমণ করে মন্তব্য করায় তাঁর বিরুদ্ধে সোচ্চার হন সংঘগুলির লক্ষ লক্ষ ভক্ত। ইতিমধ্যে মুখ্যমন্ত্রীকে তাঁর বক্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইতে হবে বলে জানিয়ে আইনি চিঠি পাঠিয়েছেন কার্তিক মহারাজ।
আরও পড়ুন: গভীর রা🦩তে শিলিগুড়িতে রামকৃষ্ণ♓ মিশনের আশ্রমে হামলা, সন্ন্যাসীদের নিগ্রহের অভিযোগ
বিজেপির দাবি, শেষ কয়ে🍌ক দফার ভোটে মুসলিম ভোট তৃণমূলের দিকে টানতে হিন্দু সাধু - সন্ন্যাসীদে🐼র কুকথা বলতে পিছ পা হচ্ছেন না মুখ্যমন্ত্রী।