রবিবার ব্রিগেডের জনগর্জন সভায় প্রকাশিত হয়েছে লোকসভা ভোটে তৃণমূলে♏র প্রার্থীতালিকা। সেই তালিকায় ঠাঁই পেয়েছেন তরুণ থেকে প্রবীণ অনেকেই। বাঙালিদের সঙ্গে জায়গা পেয়েছেন বেশ কিছু অবাঙালি মুখ। আর তৃণমূলের এই প্রার্থীতালিকা কটাক্ষ ছুড়ে দিয়েছেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। প্রশ্ন তুলেছেন, বাংলা ও বাঙালির রাজনীতি করা তৃণমূলের প্রার্থীতালিকায় অবাঙালি কেন?
আরও পড়ুন: একের প𓂃র এক বাদ পড়লেন তৃণমཧূল কংগ্রেস সাংসদ, চমক–সহ নতুন ঘোষণা অভিষেকের
এদিন দিলীপবাবু বলেন, ‘এই প্রার্থীতালিকায় স্পষ্ট, তৃণমূলে কোনও রাজনৈতিক কর্মী নেই। আছেন কিছু দেব – দেবী, আর কিছু চ্যংড়া ছেলেপুলে। আর আছে ইমপোর্ট করা কিছু লোক। যারা না কি বাঙালি। শত্রুঘ্ন সিনহা বাঙালি, কীর্তি আজাদ বাঙালি, ইউসুফ পাঠান বাঙালি। এরা হꦛলেন সব ব্র্যান্ডেড বাঙালি’।
লোকসভা ভোটে বেশ কিছু নতুন মুখ এনেছে তৃণমূল। তার মধ্যে হুগলি থেকে লড়ছেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। যাদবপুর থেকে সা🌳য়নী ঘোষ। এছাড়া ঘাটাল থেকে দেব তো আছেনই। তৃণমূলের প্রার্থী তালিকায় জায়গা পেয়েছেন একাধিক অবাঙালি সেলিব্রিটিও। আসানসোল থেকে শত্রুঘ্ন সিনহা, দুর্গাপুর – বর্ধমান থেকে কীর্তি আজাদ ও বহরমপুর থেকে ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠানকে ময়দানে নামিয়েছে তৃণমূল। এছাড়া ত🅠ৃণমূলের প্রার্থীতালিকায় রয়েছেন ১১ জন বিধায়ক। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক। তাঁকে বারাকপুর থেকে টিকিট দিয়েছে তৃণমূল। এছাড়া সদ্য বিজেপি থেকে তৃণমূলে নাম লেখানো মুকুটমণি অধিকারী টিকিট পেয়েছেন রানাঘাট থেকে। এবার তৃণমূলের প্রার্থীতালিকা থেকে ৭ জন সাংসদের নাম কাটা গিয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে মিমি, নুসরত, আফরিন আলি, অর্জুন সিংয়ের নাম। সব মিলিয়ে চমকেই ফের বাজিমাত করার পরিকল্পনা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।