সম্পত্তি বৃদ্ধি মামলায় কলকাতা হাইকোর্ট ইডি–কে পার্টি করেছে। এই ইস্যুকে সামনে রেখে বিজেপি নেত🦹ারা রে রে করে রাস্তায় নেমে পড়েছেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার রাষ্ট্রপতি শাসন জারির কথা বলতে শুরু করেছেন। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এই সরকার ডিসেম্বর মাসে পড়ে যাবে বলে হুঙ্কার দিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে পালটা আক্রমণ শানালো তৃণমূল কংগ্রেস। একতরফাভাবে বদনাম করার চেষ্টা করছে বিরোধীরা বলে অভিযোগ তুললেন ব্রাত্য–ফিরহাদরা।
ঠিক কী বলেছেন ফিরহাদ হাকিম? আজ, বুধবার তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ 🧸থেকে মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম জানান, ‘নির্বাচনী হলফনামায় আয়–ব্যয়ের সব হিসাব দিয়েছি। আয়কর দফতর কোনও পদক্ষেপ করেনি। রোজগার করা, সম্পত্তি বাড়ানো অন্যায় নয়। এটা জনস্বার্থ মামলা নয়, রাজনৈতিক স্বা𒉰র্থে করা মামলা। অমিত শাহর ছেলে জয় শাহর সম্পত্তির পরিমাণ কত? বিজেপির বি–টিম হয়ে কংগ্রেস–সিপিআইএম আক্রমণ করছে। অর্ধেক তথ্য প্রকাশ করছেন কেন? পার্থ যা করেছেন, তাতে আমরা লজ্জিত। কিন্তু তার মানে এটা নয় যে, তৃণমূলের সবাই চোর’।
কী বলেছেন ব্রাত্য বসু? বুধবার বিধানসভা থেকে ব্রাত্য বসুর দাবি, ‘নির্বাচনে হেরে গিয়ে༒ কুৎসার রাজনীতি করছে বিরোধীরা। তার কুপ্রভাব ছড়িয়ে পড়ছে সর্বত্র। সম্পত্তি বৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে অধীররঞ্জন চৌধু💙রী, সূর্যকান্ত মিশ্র, অশোক ভট্টাচার্য, কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়, আবু হেনা, ফণীভূষণ মাহাতো, ধীরেন বাগদি, রূপরানি মণ্ডল, তরুণকান্তি ঘোষ, চন্দন সাহা, নেপাল মাহাতো, মোহিত সেনগুপ্তর মতো রাজনৈতিক নেতৃত্বেরও। আমরা সিপিআইএম, কংগ্♔রেস বা অন্য দ꧋ল নিয়ে কোনও মন্তব্য করব না। কুৎসার বিকল্প কুৎসা হতে পারে না। প্রয়োজনে আইনি পদক্ষেপ নেব। ২০২১ সালে জেতা বিজেপি প্রার্থীদের সম্পত্তির দিকেও নজর থাকবে।’