ফের রাজ্যে রেলের পরিকাঠামো উন্নয়নে বাধা হয়ে দাঁড়াল উন্নয়ন। এবার শ্রীরামপুর স্টেশনকে অমৃত ভারত স্টেশনে উন্নীত করতে হকার উচ্ছেদে স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। তবে জবরদখলকারী হকারদের লাইসেন্স সহ অন্যান্য ন💞থি খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অꩲমৃতা সিনহা। আগামী ১৩ মার্চ ফের এই মামলার শুনানি।
হুগলির অন্যতম মহকুমা সদর শ্রীরামপুর স্টেশনকে অমৃত ভারত স্টেশনে উন্নীত করার কথা ঘোষণা করেছে। এর জেরে শুরু হয়েছে স্টেশনের পরিকাঠামো উন্নয়নের মহাযজ্ঞ। আর তা🌌তে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে জবরদখলকারী হকাররা। শ্রীরামপুর স্টেশনে প্রায় ৫০ জন হকার রয়েছেন। রেলের দাবি, এদের কারও কোনও লাইসেন্স নেই। ওদিকে হকারদের দাবি, 🥂গত ৫০ বছর ধরে ব্যবসা করছেন তাঁরা। রেল এখন তুলে দিলে তাদের না খেয়ে মরতে হবে।
হকারদের হয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করে তৃণমূল প্রভাবিত হাওড়া ডিভিশনের হকার ইউনিয়ন। ইউনিয়নের হয়ে মামলা করছেন আইনজীবী শীর্ষণ্য বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার বিচারপতি সিনহার এজলাসে সওয়াল করে বলেন, হকারদের উচ্ছেদ করতে গেলে পুনর্বাসন দিতে হবে। পালটা রেলের তরফে সওয়াল🍎 করে বলা হয়, লাইসেন্স থাকলে তবে তো ꩵপুনর্বাসনের প্রশ্ন। রেলের এত জমি কে কোথায় কখন বসে যাচ্ছে খেয়াল রাখা সম্ভব নয়। আর যে কেউ ফাঁকা জায়গায় দোকান পেতে বসে গেলেই তাঁকে পুনর্বাসন দেওয়া যায় না।
দুপক্ষের সওয়াল শুনে বিচারপতি সিনহা বলেন, হকারদের কার কাছে কী নথি রয়েছে তা হাওড়ার বিꦰভাগীয় রেল আধিকারিকের দফতরে জমা দিতে হবে। সেই নথি খতিয়ে দেখে আদালতকে রিপোর্ট দেবেন বিভাগীয় রেল আধিকারিক। তার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানাবে আদালত। আপাতত ২১ মার্চ পর্যন্ত হকার উচ্ছেদ করা যাবে না। ১৩ মার্চ মামলার পরবর💝্তী শুনানি।