বড়দিনে বড় উপহার পেল রাꦍজ্য। কেন্দ্রের কথা মতোই আজ ভোর বেলায় হাওড়া স্টেশনে এসে পৌঁছল বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। হাওড়া স্টেশন থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত ছুটবে এই সেমি হাইস্পিড ট্রেন। তবে তার আগে আপাতত কয়েকদিন হাওড়া স্টেশনের শর্টিং ইয়ার্ডেই রাখা হবে এই ট্রেনটি। সেখানেই চলবে রেকের রক্ষণাবেক্ষণের কাজ। পাশাপাশি এই ট্রেন চালিয়ে পরীক্ষাও করা হবে।
আগামী ৩০ ডিসেম্বর থেকে হাওড়া নিউ জ𒉰লপাইগুড়ি রুটে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু হওয়ার কথা রয়েছꦫে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাত ধরেই উদ্বোধন হতে পারে এই এক্সপ্রেসের। তবে এই সময়ের মধ্যে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত ট্রায়াল রান করানো হবে হাওড়ায় এসে পৌঁছনো এই বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের। এই ট্রেন চলনোর জন্য ইতিমধ্যেই মোটর ম্যান এবং স্টাফরা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালানোর জন্য প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। রেল সূত্রের খবর, ১০ জন মোটরম্যানকে গাজিয়াবাদে প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হয়েছিল। তারাও হাওড়ায় পৌঁছেছেন। এছাড়াও ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রশিক্ষণ নিয়েছেন ২৫ জন ট্রেন এক্সামিনার। তাঁরা ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরিতে এই প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।🐻 তাছাড়া এই ট্রেনের জন্য আলাদা ইয়ার্ডও তৈরি করা হয়েছে হাওড়া ঝিল সাইডিংয়ে। এই ডিপোটি খুবই উন্নত মানের। ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ত্রিস্তরীয় প্লাটফর্ম তৈরি করা হয়েছে।
হাওড়া ডিআরএম মণীশ জৈন বলেন, সাধারণত অন্যান্য ট্রেনের ক্ষেত্রে কারশেড থাকলে কিছু অংশ শেড দিয়ে ঘেরা থাকে বাকি অংশ খোলা আকাশের নীচে থাকে। কিন্তু🀅 বন্দে ভারতের ক্ষেত্রে পুরোটাই শেড দিয়ে ঢাকা রয়েছে। ফলে সমস্ত মরশুমে অনায়াসে এই ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণ করা সম্ভব। বন্দে ভারতে লোকাল ট্রেনের মতো কোচের সঙ্গে রয়েছে লোকোমোটিভ। তাই দুটিকেই একসঙ্গে রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। এই রক্ষণাবেক্ষণে🅷র জন্য হাওড়া ডিভিশনে বিশেষ দলকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।