বাড়ির পাশের মন্দিরেඣ চুরি হয়েছিল। একথা জেনে টি শার্ট আর হাফ প্যান্ট পরেই থানায় চলে গিয়েছিলেন পাড়ার দুই যুবক। এমনটাই দাবি তাঁদের। কিন্তু তাঁদের অভিযোগ তারা হাফ প্যান্ট পরে যাওয়ায় থানার গেটেই আটকে দেওয়া হয় তাদের। এক হোমগার্ড তাঁদের আটকে দেন বলে অভিযোগ। পরে তারা পোশাক পাল্টে থানায় যান। এদিকে থানায় কি আদৌ পোশাক বিধি চালু আছে এনিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সোশ্যাল মিডিয়াতেও পোস্ট করেন ওই যুবক। এনিয়ে কলকাতা পুলিশের টুইটার হ্যান্ডেলেও জানতে চান তিনি। তবে পালটা প্রশ্ন ছুঁড়েছে কলকাতা পুলিশ। পুলিশের প্রশ্ন, আপনি অফিসে কি শর্টস পরে যান? এদিকে পোশাক নিয়ে এই কড়াকড়িকে ঘিরে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু ক♍রেছে।
সোশ্যাল মিডিয়াতেও এনিয়ে নেটিজেনরা প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন। কয়েকজন ইতিমধ্যেই দাবি তুলেছেন শুধু কসবা থানায় নয়, বারাসত, বাঁশদ্রোণী সহ বিভিন্ন থানাতেই বাসিন্দাদের এই অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। অনেকে আবার দাবি করছেন আসলে অভিযোগ নিতে না চাওয়ার অনেক বাহানা পুলিশের আছে। সেকারণেই পোশাক য🌠থাযথ না পরার কথা বলা হচ্ছে। তবে বিপদে পরে অনেকে থানায় ছুটে যান। সেক্ষেত্রে তাদের যদি আপৎকালীন পরিস্থিতিতে ড্রেস কোড বজায় রাখতে হয় তবে তো আরও ঝামেলা। তবে গোটা ঘটনায় ইতিমধ্যেই তদন্তের নির্দ🍎েশ দেওয়া হয়েছে।এদিকে সূত্রের খবর রাজপুর সোনারপুর পুরসভাতেও সম্প্রতি কেউ প্রয়োজনে এলে তাঁর পোশাক নিয়ে কিছুটা কড়াকড়ি করা হচ্ছে। অশোভন পোশাক পরে কেউ যাতে পুরসভায় না আসেন সেব্যাপারে বলা হয়েছে। এনিয়েও বিতর্ক দানা বাঁধতে শুরু করেছে।