বীরভূমের বোলপুরের বাসিন্দা সুস্মিতা মোদী কলকাতায় এসেছিলেন নার্সিং ট্রেনিংয়ের জন্য। এরপর কলকাতায় তাঁর মৃত্যু ঘিরে পরিবারের তরফে উঠছে প্রশ্ন। কলকাতার সারদা মিশন মাতৃভবনে নার্সিংয়ের ট্রেনিং নিতে আসা সুস্মিতার মৃত্যুর নেপথ🍌্যে কী কারণ, তা নিয়ে কলকাতার হাসপাতাল যা বলছে, তা মানতে নারাজ সুস্মিতার পর🍬িবার।
সুস্মিতার পরিবারের দাবি তাদের মেয়েকে খুন করা হয়েছে। এদিকে, কলকাতার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, সুস্মিতা মোদী🎃র মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গিতে। ১৮ বছরের𒉰 সুস্মিতার মৃত্যু নিয়ে তাঁর পরিবারে স্বভাবতই শোকের ছায়া। শুক্রবারই মাতৃভবন হাসপাতাল থেকে জানানো হয়েছে সুস্মিতার মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গিতে। নথিতে সেকথা লেখাও রয়েছে। এদিকে, পরিবারের দাবির ভিত্তিতে শনিবার ফের সুস্মিতার দেহের ময়না তদন্ত করা হয়েছে। মৃতের কাকা বলছেন, ‘আমার ভাইঝি মারা গিয়েছে, একটা এনজিও থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, শুনেছি নার্সিং ট্রেনিংও করেনি। চাকরির টোপ দিয়ে নিয়ে যায়।’
( Asꦯsam Districts: অসমে ৮১ উপজেলার সঙ্গে গঠিত হচ্ছে 🐽৪ জেলা, আসন পুনর্বিন্যাসের পর ঘোষণা হিমন্তর)
জানা যাচ্ছে, এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার মাধ্যমে কলকাতার হাসপাতাল যোগাযোগ করেন সুস্মিতা। চলতি বছরের মে মাসে সুস্মিতার নার্সিং ট্রেনিং শুরু হয়। সুস্মিতার পরিবারের দাবি ঘরেরꦗ মেয়েকে খুন করা হয়েছে। এভাবে সুস্মিতার চলে যাওয়াকে তাঁরা মানতে পারছেন না। এদিকে, সত্যিই সুস্মিতা খুন হয়েছেন কি না, তা নিয়েও রয়েছে প্রশ্ন। সেই প্রশ্নের উত্তর পেতেই এবার সুস্মিতার দেহে ময়না তদন্তের জন্য শনিবার সুস্মিতার দেহ পাঠানো হয়েছে সিউড়ি হাসপাতালে।
উল্লেখ্য, কলকাতায় যখন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে তোলপাড় শুরপ হয়েছে, তখন সুস্মিতার মৃত্যু বোলপুরে এলাকাবাসীর মুখে নানান প্রশ্ন তুলছে। উল্লেখ্য, কলকাতায় কিছুদিন আগেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্য🧔ালয়ের বাংলার প্রথমবর্ষের এক ছাত্রের মৃত্যু ঘিরে তোলপাড় শুরু হয়। অভিযোগ ওঠে ব়্যাগিংয়ের। এরপরই অভিযোগের ভিত্তিতে ধরপাকড় চালায় পুলিশ। একাধিক যাদবপুরের পড়ুয়া গ্রেফতার হয়েছেন। অবেকের বিরুদ্ধেই ব়্যাগিংয়ের বড়সড় অভিযোগ রয়েছে। ঘটনার পর ব়্যাগিং ঠেকাতে ক্যাম্পাসে কুইℱক রেসপন্স টিম গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়।