শিয়রে ২০২৪ লোকসভা ভোট। তার আগে সমস্ত পার্টিই নিজের ঘুঁটি সাজাতে ব্যস্ত। ইতিমধ্যেই মেঘালয়, গোয়ার মতো রাজ্যে প্রার্থী দিয়ে বাংলার বাইরেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর দলের দাপট ধরে রাখায় সচেষ্ট হয়েছেন। তারই মাঝে ১০ এপ্রিল তৃণমূল শিবিরে এল বড় ধাক্কা। নির্বাচন কমি🌱শন এদিন তার ঘোষণায় জানিয়েছে, জাতীয় দল হিসাবে আর গণ্য করা যাবে না তৃণমূল কংগ্রেসকে। বিষয়টি নিয়ে যখন আই💞নি পথে লড়াইয়ের বার্তা দিচ্ছে ঘাসফুল শিবির, তখনই পদ্মফুলের ক্যাম্প বিজেপি থেকে কটাক্ষের সুরে টুইট করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
শুভেন্দু তাঁর টুইটে তৃণমূল কংগ্রেসের ‘সর্বভারতীয়’ তকমা নিয়ে মন্তব্য করেন। টুইট বার্তায় শুভেন্দু অধিকারীর প্রশ্ন, তৃণমূলের নাম থেকে ‘সর্বভারতীয়’ শব্দটি কবে মুছবে? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিষ্ঠিত তৃণমূল কংগ্রেসের জাতীয় দলের তকমা সরে যাওয়ার পর টুইটে নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে পোস্ট করেন শুভেন্দু অধিকারী। প্রসঙ্গত, তৃণমূল কংগ্রেসের জাতীয় দলের তকমা সরানোর আর্জি নিয়ে আগে কমিশনের দ্বারস্থ হতে দেখা গিয়েছিল শুভেন্দু অধিকারীকে। শুভেন্দু তাঁর এক টুইটে এই দাবিও করেছিলেন যে, ত্রিপুরার নির্বাচনে তৃণমূলের যা ফলাফল হয়েছে, তাপর ঘাসফুল শিবির জাতীয় পার্টির তকমাই হারিয়ে ফেলেছে। উল্লেখ্য, জাতীয় দল হতে গেলে যে মানদণ্ডের নানান শর্ত পূরণ করতে হয়, সেই সমস্ত শর্ত তৃণমূলের কাছে ছিল না বলে এদিন দলের কাছ থেকে জাতীয় দলের তকমা ছিনিয়ে নেওয়া হয় বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এককালীন দলীয় সঙ্গী শুভেন্দু অধিকারী ২০২১ সালে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন। আর এদিন তাঁর কটাক্ষের টুইটে ‘এআই’ শব্দটি জায়গা করে নিল, যার অর্থ 'অল ইন্ডিয়া' বা 'সর্বভারতীয়'। (বড় ধাক্কা মমতা শিꦬবিরে! জাতীয় দলের তকমা খোয়ালো তৃণমূল, আখ্যা পেল আপ, জানাল কমিশন )