সারাবিশ্বেই ‘অভূতপূর্ব পরিস্থিতি’। সেজন্য নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের সিলেবাস কমানোর পথে হাঁটল সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (ไসিবিএসই)। তবে তা শুধুমাত্র ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ক্ষেত্রে প্রয়োজ্য হবে। এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ ও উন্নয়নমন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল ‘নিশাঙ্ক’।
মঙ্গলবার টুইটারে ক𒁃েন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, 'বিশ্ব এবং দেশে বর্তমান পরিস্থিতি অভূতপূর্ব। সেজন্য সিবিএসইকে পাঠ্যক্রম সংশোধন এবং নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের উপর ভার কমানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল।' সেইমতো সিলেবাস কমানোর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য কয়েক সপ্তাহ আগে শিক্ষাবিদদের থেকে পরামর্শ চাওয়া হয়েছিল। ১,৫০০-এর বেশিও পরামর্শ পেয়েছেন বলে দাবি করেন পোখরিয়াল। সেজন্য শিকᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ্ষাবিদদের ধন্যবাদ জানান তিনি।
সেই পরামর্শের ভিত্তিতেই নবম এবং দ্বাদশ শ্রেণির ৩০ শতাংশ পর্যন্ত সিলেবাস কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। টুইটারে 🍎পোখরিয়াল বলেন, ‘শিক্ষা অর্জনের গুরুত♋্ব বিবেচনা করে মূল ধারণাগুলি রেখে ৩০ শতাংশ সিলেবাস কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
পরে সিবিএসইয়ের তরফে বিবৃতি জারি করে জানানো হয়, করোনা পরিস্থিতিতে স্কুল বন্ধ রয়েছে। তার জেরে ব্যা𒁃হত হচ্ছে ক্লাস। সেজন্য বোর্ডের পাঠ্যক্রম কমিটি এবং গভর্নিং কমিটির অনুমোদনের ভিত্তিতে নয়া সিলেবাস চূড়ান্ত করেছে সংশ্লিষ্ট কোর্স কমিটি। তবে সিলেবাস কমানো হলেও বোর্ডের তরফে বলা হয়েছে, ‘যে বিষয়গুলি কমানো হয়েছে, তার সঙ্গে অন্যান্য বিষয়গুলির যোগসূত্র রাখতে যতটা প্রয়োজন, ততটা সেই কমানো বিষয় পড়ানো নিশ্চিত করতে পারেন স্কুলগুলির প্রধান শিক্ষক এবং শিক্ষকরা। তবে যে সিলেবাস কমানো হয়েছে, তা ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্ট এবং বছর শেষের পরীক্ষায় থাকবে না।’