যুব প্রজন্মের জন্য ইন্টার্নশিপের বন্দোবস্ত করে দিল কেন্দ্রীয় সরকার। মঙ্গলবার সংসদে বাজেট পেশের সময় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জানিয়েছেন যে আগামী পাঁচ বছরে ভারতের ৫০০টি সেরা কোম্পানিতে এক কোটি 🍒যুবক-যুবতীকে ইন্টার্নশিপের সুযোগ করে দেওয়া হবে। ইন্টার্নশিপের ক্ষেত্রে মাসিক ভাতাও প্রদান করা হবে। ১২ মাস চলবে সেই ইন্টার্নশিপ। &nb🐟sp;প্রতি মাসে ৫,০০০ টাকা দেওয়া হবে। সেইসঙ্গে এককালীন ৬,০০০ টাকা পাবেন যুবক-যুবতীরা। অর্থাৎ এক বছরের ইন্টার্নশিপের জন্য যুবক-যুবতীরা ৬৬,০০০ টাকা পাবেন বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।
পড়ুয়াদের জন্য বাজেটে বিভিন্ন ঘোষণা
১) পাঁচ বছরে এক কোটি যুবক-যুবত𝕴ীর ইন্টার্নশিপ হবে। মাসে ৫,০০০ টাকা ভাতা মিলবে।
২) রাজ্য সরকার এবং শিল্প মহলের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কেন্দ্রীয় অনুদানপ্রাপ্ত প্রকল্প চালু করা হচ্ছে। পাঁচ বছরে ২০ লাখ যুবক-যুবতীকে প্রশꦍিক্ষণ দেওয়া হবে। অর্থাৎ বাড়ানো হবে দক্ষতা।
৩) যে য﷽ুবক-যুবতীরা কোনও সরকারি প্রকল্পের আওতায় নেই, তাঁদের উচ্চশিক্ষার জন্য ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন দেওয়া হবে। দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাঁরা পড়বেন, তাঁরা সেটা পাবেন।
বিহার ও অন্ধ্রপ্রদেশের জন্য ঝাঁপি উজাড় সীতারামনের
মোদী ৩.০-র প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। যিনি একটানা সপ্তমবার বাজেট পেশ করে ইতিহাস গড়লেন। আর সেই ঐতিহাসিক বাজেটের গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। কারণ এরকম পরিস্থিতিতে প্রথমবার বাজেট পেশ করল মোদী সরকার। আগে যতবার✤ বাজেট পেশ করেছে, ততবার লোকসভায় নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল বিজেপির। এবার সেটা নেই। সেই পরিস্থিতিতে বাজেটে বিহার এবং অন্ধ্রপ্রদেশের জন্য বিশেষ ঘোষণা করেছেন সীতারামন।
বিরোধীদের আক্রমণ
বিহার এবং অন্ধ্রপ্রদেশকে যে একের পর এক বিশেষ প্রকল্প দেওয়া হয়েছে, তা নিয়ে নরেন্দ্র মোদী সরকারকে আক্রমণ শানিয়েছেন শিবসেনা (উদ্ধব ঠাকরে) সাংসদ প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী, তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়রা। তাঁদের দাবি, বিহার এবং অন্ধ্রপ্রদেশের জন্য বাজেট করা হয়েছে। ꦓ
তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বলেন, 'এই বাজেটটা সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ। জিরো ওয়ারেন্টি আছে এতে। আর সেটা পেশ করেছেন ব্যর্থ সরকারের ব্যর্থ অর্থমন্ত্রী। বেকারত্ম, মুদ্রাস্ফীতি এবং মূল্যবৃদ্ধির মতো গুরুত্বপূর্ণ বি🌳ষয়গুলিকে সামলানোর পরিবর্তে নিজেদের জোটসঙ্গীদের ঘুষ দেওয়ার জন্য বাজেট তৈরি করেছে বিজেপি। সরকার ভেঙে পড়ার আগে সময় কেনার জন্য বাজেট করেছে।'