২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন অধিনায়ক এবি ডি'ভিলিয়ার্স তাঁর ইউটিউব চ্যানেলে পাক অধিনায়ক বাবর আজমের একটি সা🔜ক্ষাৎকার নিয়েছিলেন। বাবরের সঙ্গে ডি'ভিলিয়ার্স ক্রিকেটের নানা বিষয় নিয়েই আলোচনা করছ꧙িলেন। তবে এই সাক্ষাৎকারকে কেন্দ্র করেই একটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে।
আসলে একজন ভক্ত বাবর আজমের ইংরেজি নিয়ে বাজে ভাবে কটাক্ষ করেছেন। আর এই বিষয়টি হজম করতে𓂃 পারেননি ডি'ভিলিয়ার্স। প্রোটিয়া এবং রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর কিং🎃বদন্তি এই ধরনের ট্রোলের যোগ্য জবাব দিতে পিছপা হননি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচকের মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ডি'ভিলিয়ার্স।
ইউটিউব ভিডিয়োটির কমেন্ট সেকশনে ওই ভক্ত লিখেছেন, ‘ইংরেজিতে বাবর আজমের কথাཧ শুনে, এবিডি খুব কষ্ট করেও ওঁর হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিলেন না।’ এর সঙ্গে ছিল কয়েকটি টিয়ার অফ জয় স্মাইলি ইমোজি।
ভক্তের এই ধরনের মন্তব্যের পালটা মোক্ষম জবাব দিয়েছেন ডি'ꦜভিলিয়ার্স। তিনি ꦇলিখেছেন, ‘ওর ইংরেজি আমার উর্দুর থেকে অনেক ভালো। এবং ওর ব্যাটিং দুর্দান্ত, যা আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি বিশ্বাস করি।’
আরও পড়ুন: জন্মদিনের দ🅺িনই আবেগঘন বার্তা দিয়ে ক্রিকেটের মাঠ ছাড়লেন দীনেশ কার্তিক
এদিকে এবি-কে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বাবর জানিয়েছেন, মার্কি টুর্নামেন্টে পাকিস্তানকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ পেয়ে তিনি খু✨শি। ২০২৩ ওডিআই বিশ্বকাপে চূড়ান্ত ব্যর্থতার পর, পাকিস্তানের সব ধরনের 🍎ফর্ম্যাটের নেতৃত্ব ছেড়ে দেন বাবর। কিন্তু শাহিন শাহ আফ্রিদি একটি সিরিজে ব্যর্থ হওয়ার পরেই, ফের সাদা বলের ক্রিকেটের অধিনায়কত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হয় বাবরকে। দায়িত্ব নেওয়ার পর বাবরের সবচেয়ে বড় অ্যাসাইনমেন্ট হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।
তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমি শুধু নিজের খেলাটা খেলছি এবং তা উপভোগ করছি। আমি ক্রিকেট খেলতে ভালোবাসি। আমাদের নিয়ে বিশ্বকাপে প্রত্যাশা অনেক বেশি। আমাদের একটা ভালো দল আছে, ভালো খেলোয়াড় আছে। ভালো ব্যাটসম্যান এবং সিনিয়র খেলোয়াড়রা এগিয়ে এসেছে এবং এটি অনেক সাহায্য করবে। বিশ্বকাপের জন্য আমরা খুবই রোমাঞ্চিত।ꦉ’
আরও পড়ুন: পাকিস্তানের চেয়ে ভারত এগিয়ে রয়েছ𝕴ে ঠিকই, কিন্তু… র꧑োহিতদের কোন বিষয়ে সতর্ক করলেন সৌরভ?
এবি ডি'ভিলিয়ার্সের ইউটিউব চ্যানেলে কথা বলার সময়ে বাবর তাঁর শৈশবের༺ সংগ্রামের কথাও বলেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ‘আমাকে এই জায়গায় নিয়ে যেতে, আমার পরিবার একটি বড় ভূমিকা পালন করেছিল। কারণ যখন আমি শুরু করেছিলাম, আমাদের অবস্থা ভালো ছিল না। আমরা ধনী ছিলাম না। আমি যখন শুরু করি, তখন আমি রাজ্য ক্রিকেট খেলতাম এবং প্রতি শনিবার রাতে টেনিস বল ক্রিকেট এবং টেপ-বল ক্রিকেট খেলতাম। আমরা দু'টো দল হয়ে একসঙ্গে খেলতাম। কিছু দিন পরে, আমি আমার বাবাকে বললাম যে, আমি পেশাদার ক্রিকেট শুরু করতে চাই... আমার যখন পেশাদার ক্রিকেট যাত্রা শুরু করি তখন বিষয়টি খুব কঠিন ছিল আমার জন্য।’