ফের চোট। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মাঠেই নামতে পারলেন না শꦍ্রেয়স আইয়ার। খেলা শু🏅রুর কিছুক্ষণ আগেই নাকি তাঁর হঠাৎ পিঠে ব্যথা নতুন করে শুরু হয়। ফলে তাঁকে প্রথম একাদশে রাখার ঝুঁকি নেননি রাহুল দ্রাবিড়, রোহিত শর্মারা। শেষ মুহূর্তে দলে নেওয়া হয় চোট সারিয়ে সদ্য দলে ফেরা আর এক ক্রিকেটার লোকেশ রাহুলকে।
নিঃসন্দেহে এটা টিম ইন্ডিয়ার কাছে বড় ধাক্কা। রবিবার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচ শুরুর আগে টসের সময়ে শ্রেয়🥂সের চোটের কথা জানান রোহিত। এশিয়া কাপের স্কোয়াডে যোগ দেওয়ার পর শ্রেয়স শুধু একটাই ইনিংস খেলেছেন। গ্রুপ লিগে পাকিস্তানে বিরুদ্ধে। তবে সেই ম্যাচেও তিনি নজর কাড়তে পারেননি। রোহিত টসের সময়ে বলেনও, রাহুলকে দলে রাখাই হয়নি। ১৩ নম্বরে তাঁর নাম ছিল। কিন্তু𒉰 শ্রেয়সের চোটের কারণে পরিকল্পনা বদলাতে হয়।
আরও পড়ুন: ১০০ সেঞ্চুরির আবদার নিয়ে কোহলিকে অনন্য রুপো✨র ব্যাট দিলেন শ্রীলঙ্কার নেট 🧸বোলার
বিশ্বকাপের আগে আবার ভারতীয় শিবিরের উদ্বেগ বৃদ্ধি করলেন ২৮ বছরের ব্যাটার। প্রশ্ন উঠতে পারে জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমির দেওয়া ফিটনেস রিপোর্ট নিয়েও। এত দিন রিহ্যাব করার পর মাত্র দু’টি ম্যাচ খেলেই কেন পিঠ☂ের ব্যথায় কাবু হয়ে পড়লেন শ্রেয়স? তা হলে কি তাঁর চোট ঠিক মতো সারেনি। বিশ্বকাপের জন্য দ্রুত মাঠে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে?
রবিবার ভারতের একাদশ ঘোষণার পর ইন্ডিয়া টুডে-র সঙ্গে কথা বলার সময়ে সুনীল গাভাসকর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সঙ্গে তিনি শ্রেয়স আই🔴য়ারের চোট নিয়ে পুরো হতাশও। বলেছেন, ‘এটা অবশ্যই চিন্তার বিষয়। কোনও প্লেয়ার যদি চোটের কারণে ৫-৬ মাস মাঠের বাইরে থাকে এবং তার পর বিশ্বকাপের এক মাস আগে আবারও চোট হয়, সেটা উদ্বেগের বিষয়। এটা ভালো বিষয় যে, বিশ্বকাপ দলে বদল করার সুযোগ রয়েছে। এবং যদি ও (শ্রেয়স) ফিট না থাকে এবং সেরে উঠতে না পারে তা হলে ওর জায়গায় কাউকে নেওয়া যাবে। তবে এটা দুঃখজনক। কারণ পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচে ওকে দেখে খারাপ লাগেনি। ও একটি সুন্দর কভার ড্রাইভও খেলেছিল।’
হরভজন সিং আবার দাবি করেছেন যে, শ্রেয়স আইয়ারের চোট রাহুলের সুবিধে করে দিয়েছে। তবে প্লেয়ারদের যেভাবে বারবার চোট বাড়ছে, তাতে এনসিএ-কে এই নিয়ে জবাবদিহি করতে হবে। ভাজ্জির দাবি, ‘চোট খেলার অঙ্গ। 🌺কিন্তু প্রায়শই চোট পাওয়াটা দুর্ভাগ্যের। তবে এতে কেএল রাহুলের জন্য একটি জায়গা তৈরি হয়ে গিয়েছে। আমার মনে হয়, এই সময়ে চোট হওয়াটা দলে ওর (শ্রেয়স) অবস্থানকেও ক্ষতিগ্রস্ত করবে এবং কেএল রাহুলের জন্য𓆉 সুবিধে করে দেবে। এটা খুবই উদ্বেগজনক যে, খেলোয়াড়রা বারবার চোটের কবলে পড়ছে। এটি বেশির ভাগই তাদের প্রশিক্ষণের সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই এনসিএ-কে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। কারণ সেখানেই খেলোয়াড়রা যায় এবং পুনর্বাসন করে এবং নিজেদেরকে প্রশিক্ষিত করে।’