ঢাকায় ১৫ এপ্রিল থেকে✅ শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ বনাম জিম্বাবোয়ের টেস্ট সিরিজ। প্রথম টেস্ট ওই দিন শুরু হওয়ার পর ২৮ এপ্রিল থেকে দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হওয়ার কথা। তার আগেই টেস্টের স্কোয়াড ঘোষণা করে দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। তবে অবাক করার মতো বিষয় হচ্ছে, এক্ষেত্রে বিন্দুমাত্র পরীক্ষা নীরিক্ষার দিকে হাঁটেনি বিসিবি।
এপ্রিলে জিম্বাবোয়ে সিরিজ
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে জিম্বাবোয়ের মতো তুলনায় অনেকটা দুর্বল দলের বিরুদ্ধে নিজেদে🦄র সেরা স্কোয়াডই ঘোষণা করা হয়েছে। মানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বা বিশ্বকাপে খেলা ক্রিকেটাররাই জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে নিজেদের ঘরের মাঠে জোড়া টেস্টের সিরিজে খেলতে নামতে চলেছে, তা দেখেই অনেকে প্রশ্ন তুলছে বাংলাদেশে কি প্রতিভার খুবই অভাব দেখা দিয়েছে?
বাংলাদেশের স্কোয়াডে রয়েছেন-
নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), মাহমুদুল হাসান জয়, শাদমান ইসলাম, জাকির হাসান, মোমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, মহিদুল ইসলাম অঙ্কন, জাকের আলি, মেহেদি হাসান মিরাজ, তাজিজুল ইসলাম, নয়িম হাসান, নাহিদ রানা, হাসান মাহমুদ, সৈয়দ খালেদ আহম🌜েদ, তানজিম হাসান সাকিব। এই ক্রিকে𒐪টারের অনেকেই সম্প্রতি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও খেলেছে।
এরপরই বাংলাদেশের মিডিয়ায় প্রশ্ন ওঠা শুরু করেছে, কেন ঘরের মাঠে জিম্বাবোয়ের মতো দলের বিরুদ্ধেও কোনওরকম ঝুঁকি না নিয়ে এমন দল ঘোষণা করল বিসিবি? অনেকে মনে করছে, এক্ষেত্রে সাম্প্রতিক সময় হোম সিরিজে খারাপ পারফরমেন্স প্রধান কারণ। ঘরের মাঠে শেষ পাঁচ টেস্টেই হেরেছে বাংলাদেশ, অথচ বিদেশে গিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, পাকিস্তানে টেস্ট জিতেছে তাঁরা। তাই নিজেদের ঘরের মাঠে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধেও পূর্ণ শক্তির দলই নাম🧔াচ্ছে তাঁরা।
এক্ষেত্রে দেখা গেছে নাজমুল হোসেন শান্তকেই অধিনায়ক বেছে নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে ধরে নেওয়া যায়, বিসিবির সঙ্গে তাঁর অধিনায়কত্ব নিয়ে সমস্যা মিটে গেছে। কারণ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির অনেকদিন আগে থেকেই তিনি অধিনায়কত্ব ছাড়ার কথা বলে আসছিলেন। প্🎐রসঙ্গত জিম্বাবোয়ে সিরিজের দলে নেই লিটন দাস, তিনি পাকিস্তান সুপার লিগে খেলবেন। এছাড়াও নাহিদ রানাকে ♏প্রথম টেস্টের পর পিএসএল খেলতে ছেড়ে দেওয়া হবে। আর চোটের জন্য এই সিরিজে ডাক পাননি পেসার তাসকিন আহমেদ।