ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন বিরাট কোহলিও। রোহিত শর্মার পর এই নিয়ম নিয়ে অসন্তোষই প্রকাশ করলেন বিরাট। ২০২৩ সালে এই নিয়মটি চালু করা হয়েছিল। তবে বর্তমানে এই নিয়ম নিয়ে অনেকജেই ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন। আসলে এই নিয়মের ফলে ব্যাটারদের স্বাধীনতা 🙈বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বোলারদের ক্ষেত্রে। পাশাপাশি অলরাউন্ডারদের গুরুত্বও এতে কমে যাচ্ছে।
কী বললেন কোহলি?
কোহলি, যিনি বর্তমানে ২০২৪ আইপিএলে আপাতত অরেঞ্জ ক্যাপের মালিকানা ধরে রেখেছেন, তিনি ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়মের কারণে, পাওয়ারপ্লে-তে ২০০ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট করছেন। কোহলি বেঙ্গালুরুর এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে আরসিবি বনাম সিএসকে সংঘর্ষের আগে জিও সিনেমাকে বলেছেন, ‘আমি ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়মের ক্ষেত্রে রোহিত শর্মার সঙ্গে একমত। বোলারর๊া এখন মনে করে, তাদের প্রতিটি বলেই ৪ বা 🌞৬ হবে।’
কোহলি আরও যোগ করেছেন, ‘বিনোদন একদিকে, তবে বোলারদের দিকেও তাকান এবং ওরা কী অনুভব করছে, সেটাও ভাবত🎀ে হবে। এটা উচ্চ পর্যায়ের ক্রিকেট। ব্যাটসম্যান এবং বোলারদের মধ্যে সমান ভাবে লড়াই হবে। প্রতিটি দলেই বুমরাহ বা রশিদ নেই। আমি জানি জয় ভাই (জয় শাহ) বলেছেন যে, আমি জানি যে জয় শাহ বলেছেন যে, তিনি ২০২৪ আইপিএল মরশুমের পরে এটি পর্যালোচনা করবে। এমন পরিস্থিতিতে দেখা যাক কী হয়।’
আরও পড়ুন: শ্বশুর-জামাই এবার🍒 বিশ্বকাপে শর্মাজির বেটার জন্য গলা ফাটাবো- রিল ও রিয়েলকেಞ মিলিয়ে দার্শনিক রাহুল
বিরাট এখানেই না থেমে আরও বলেছেন, ‘একজন অতিরিক্ত ব্যাটার খেলায়, আমি নিশ্চিন্ত হয়ে পাওয়ারপ্লে-ꦕতে ২০০-এর বেশি স্ট্রাইক রেট ๊নিয়ে ব্যাট করছি। আমি জানি, ৮ নম্বর পর্যন্ত আমাদের ব্যাটার আছে। যে কারণে আমি স্বাধীন ভাবে খেলতে পারছি।’
আরও পড়ুন: পুরো মরশুমই ভুলে ভরা, আমরা কোয়ালিটি ক্রিকেটই খেলতে পারিনি- দশে শেষ করে কꦫ্ষুব্ধ হার্দিক
রোহিত কী বলেছিলেন?
আইপিএলের মাঝেই ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে রোহিত বলেছিলেন, ‘ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়মটা আমার খুব একটা পছন্দ নয়। এর ফলে অলরাউন্ডারদের প্রয়োজন কমে গিয়েছে। ক্রিকেটটা এখন ১২ জনের খেলা হয়ে গিয়েছে। এর ফলে ক্রিকেটটা নষ্ট হচ্ছে। দর্শকের জন্য যদিও খুব উপভোগ্য হচ্ছে ব্যাপারটা। ভারতীয় ক্রিকেটের দিক থেকে দেখতে গেলে ওয়াশিংটন, শিবমেরা বল করছে না। এটা 🌳দলের জন্য ভালো দিক নয়। কী করব জানি না। দলে ১২ জন ক্রিকেটার রয়েছে। খেলার পরিস্থিতি বুঝে এক জনকে দ𝓰লে আনা হচ্ছে। এটা দেখতে খুব ভালো লাগছে। কিন্তু এই বাড়তি ক্রিকেটার দলে আসার পর থেকে সাত বা আট নম্বরের ব্যাটার সুযোগ কম পাচ্ছেন। আলাদা করে ব্যাটার নামানোর সুযোগও পাওয়া যাচ্ছে।’