শুভব্রত মুখꦯার্জি- ভারতে এই মুহূর্তে আইপিএলের মরশুম চলছে। ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে বসছে আইপিএলের ম্যাচের আসর। দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, কলকাতা সহ ভারতের একাধিক বড় এবং ছোট শহরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে আইপিএলের ম্যাচ। সেই ম্যাচ দেখতে স্থানীয় মানুষ তো বটেই ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত, এমনকি বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও সমর্থকেরা উড়ে আসছেন তাদের প্রিয় তারকাদের সমর্থনে।ꦑ ফলে এই সময়ে বিভিন্ন ভেন্যুতে প্রিয় তারকাদের স্টেডায়ামে বসে চাক্ষুষ করার খরচও থাকে বিভিন্ন রকম।
চাহিদা অনুযায়ী কোন কোন ভেন্যুতে টিকিটের দামও বেশ বাড়ানো হয়। এতটাই দাম কিছু কিছু ভেন্যুতে এই মুহূর্তে বেড়ে রয়েছে যে আপনারা জানলে অবা💦ক হবেন। বেঙ্গালুরু গিয়ে বিরাট কোহলিদের দেখতে আপনাকে যে টিকিটের দাম গুনতে হবে তার থেকে অনেক কম টাকায় আপনি এই গরমে ঘুরে আসতে পারেন তুরস্কের ইস্তানবুলের মতন শহর।
আরও পড়ুন… ভিডিয়ো: ইড🍬েনের মাটিতে লোটাচ্ছে নাইটদের পতাকা, একাই সবকটা কুড়িয়ে মন জিতলেন শাহরুখ খান
আইপিএল সারা বিশ্ব অন্যতম জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ। ফলে এই লিগের আকর্ষণে তারকাদের চাক্ষুষ করতে সমর্থকরা উড়ে যান ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে। এই সময়ে চাহিদা এবং যোগান অনুযায়ী নির্ভর করে বিভিন্ন ভেন্যুর ম্যাচ টিকিটের দাম। কিছু কিছু ভেন্যুতে যেমন আইপিএলের মতন ব্লকবাস্টার ইভেন্ট দেখতে গেলে আপনার পকেট থেকে টিকিট ভাড়া বাবদ প্রত্যাশার থেকেও বেশি টাকা খরচ হতে পারে। এই সব ভেন্যুর মধ্যে অন্যতম বেঙ্গালুরু। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বিরাট কোহলিকে ২২ গজে লড়াই করতে দেখার প্রত্যাশা নিয়ে বরাবর আইপিএলের ম্যাচে দর্শকাসন প্রায় কানায় কানায় পূর্ণ থ𝄹াকে।
আরও পড়ুন… IPL 2024: জোর করে হাসছে, আসলে মনকষ্টে ভুগছে হার্দিক, নিজের অভিজ্🐭ঞতা থেকে বললেন কেপি
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক রিপোর্ট অনুযায়ী ২৫ মার্চ মুখোমুখি হয়েছিল আরসিবি এবং পঞ্জাব কিংস। এই ম্যাচের জন্য যে প্রিমিয়ার টিকিট ছিল তার দাম পড়েছে ৫২৯৩৮ টাকা। যা সাধারণের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি। এর প্রধান কারণ হল সার্জ প্রাইসিং এবং ডায়নামিক প্রাইসিং মডেল। অর্থাৎ চাহিদা এবং যোগানের পরিস্থিতি বুঝে দামকে বাড়িয়ে রাখা যাতে বেশি কর♓ে মুনাফা অর্জন করা যায়।আর বিশেষজ্ঞদের মতে যতদি🅠ন আইপিএল চলবে ততদিন এই ডায়নামিক প্রাইসিং চালিয়ে যাবে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। প্রিয় তারকার প্রতি মানুষজনের আবেগকে কাজে লাগিয়ে মুনাফা অর্জন থাকে এই মুহূর্তে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর মূল লক্ষ্য।