আসন্ন এশিয়ান গেমসের আগে বেঙ্গালুরুতে একটি ছোট শিবিরের জন্য ভারতীয় ক্রিকেট দল মিলিত হওয়ার আগেই বড় ধাক্কা খেয়েছে। কয়েক দিন আগেই দলের তারকা পেসার শিবম মাভি চোট পেয়েছিলেন এবং যা পরিস্থিতি তাতে মনে করা হচ্ছে, আগামী মাসে হ্যাংঝুতে অনুষ্ঠিত হতে চলা এশিয়ান গেমসে 🌠তিনি সম্൩ভবত খেলতে পারবেন না।
শিবম মাভির আঘাত কতটা গুরুতর তা জানা যায়নি। বোর্ড অফ কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়ার (বিসিসিআই) সিনিয়র নির্বাচক কমিটি সম্ভবত তাঁর পরিবর্ত বেছে নেওয়ার কথা ভাবছে। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবর অনুযায়ী, নির্বাচক কমিটি যশ ঠাকুরকে পরিবর্ত হিসেবে দলে চেয়েছিল। প্রসঙ্গত, যশ ঠাকুর স্ট্যান্ডবাই প্লেয়ারদের মধ্যে রয়েছেন। কিন্তু বিদর্ভের পেসারও তাঁর পিঠে চোট পেয়েছেন। তাই মাভির বদলি হিসেবে এখন উমরান মালিককে বেছে নিতে পারে নির্বাচক কমিটি। প্রসঙ্গত, এশিয়ান গেমস ২০২৩-এ ভারতীয় প্রতিনিধ🍎ি দলের কঠোর নির্দেশিকার কারণে ভারতীয় দল রিজার্ভ খেলোয়াড়দের নিয়ে উড়ে যেতে পারবে না।
আরও পড়ুন: লঙ্কা-পাক ম্যাচেও বৃষ্টির পূর্বাভাস, খেলা ভেস্তে ꩵগেলে কোন সমীকরণে ফাইনালে কোন দল উঠব♏ে?
এদিকে রুতুরাজ গায়কোয়া🧔ডের নেতৃত্বে এবারের এশিয়ান গেমস খেলতে নামবে ভারতীয় ক্রিকেট দল। চিনে উড়ে যাওয়ার আগে বেঙ্গালুরুতে ক্যাম্প হবে একটি। ২ সপ্তাহের এই ক্যাম্পটির তত্ত্বাবধানে থাকবেন ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্য়াকাডেমির প্রধান ভিভিএস লক্ষ্মণ। এছাড়া বোলিং কোচ হিসেবে থাকবেন সাইরাজ বাহুতুলে এবং ফিল্ডিং কোচ হিসেবে মুন🤪িশ বালিকে নিযুক্ত করা হয়েছে।
নির্বাচক কমিটিতে পরিবর্তন:
এদিকে ভারতীয় বোর্ড সিনিয়র♛ নির্বাচক কমিটিতে একটি পরিবর্তন দেখা যেতে পাবে। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবর অনুযায়ী, ভারতের প্রাক্তন পেসার সলিল আঙ্কোলা, যিনি পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম নির্বাচক ছিলেন, তাঁকে বর্তমান কমিটি থেকে বেরিয়ে যেতে হবে। আসলে বোর্ড মনে করে যে, এক জোন থেকে দুই নির্বাচক থাকতে পারে না। কয়েক মাস আগে, নির্বাচক কমিটির নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে ভারত ও মুম্বইয়ের প্রাক্তন অধিনায়ক অজিত আগরকারকে নিয়োগ করা হয়েছে। যেহেতু আগরকার এবং আঙ্কোলা দু'জনেই পশ্চিমাঞ্চলের বাসিন্দা। যে কারণে বিসিসিআই-এর দাবি, সিনিয়র নির্বাচক হিসেবে এক বছর পূর্ণ করার পরে আঙ্কোলার মেয়াদ পুনর্নবীকরণ করা না হলেই ভালো হবে। ভারতীয় বোর্ড উপস্থিত নির্বাচকদের এক বছরের চুক্তি দিয়েছে এবং তাদের এই বছরের ডিসেম্বরে পুনরায় আবেদন করতে হবে। বর্তমান নির্বাচক কমিটিতে আগরকার, এসএস দাস, সুব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, এস শরথ এবং সলিল অঙ্কোলা রয়েছেন।