বাংলা নিউজ > ক্রিকেট > ধর্মীয় অনুষ্ঠান করেছি, তবে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা করিনি! মুম্বই জিমখানার করা অভিযোগ অস্বীকার জেমিমার বাবার…
কয়েকদিন আগেই মুম্বইয়ের খার জিমখানায় ধর্মান্তকরণের অনুষ্ঠান আয়োজনের অভিযোগ উঠেছে ভারতীয় দলের মহিলা ক্রিকেটার জেমিমা রদ্রিগেজের বাবার বিরুদ্ধে। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই ভাꦇরতীয় ক্রিকেটে বিস্তর সমালোচনা শুরু হয়েছে। এই মহিলা ক্রিকেটারকেও যথেষ্টই বিড়ম্বনার মুখে পড়তে হয়েছে বাবার এই আচরণের জের🐻ে। এবার এই নিয়েই মুখ খুললেন জেমিমার বাবা ইভান।
আরও পড়ুন-‘সচিন-সৌরভের জমানা এখন অতীত’! বিরাটদ꧒ের বিশ্রী ব্যা♚টিংয়ে বিরক্ত কিউয়ি তারকা…
মুম্বইয়ের খার জিমখানার পক্ষ থেকে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় সাম্মানিক সদস্যপদ দেওয়া হয়েছিল ভারতীয় মহিলা ক্রিকেটার জেমিমা রদ্রিগেজকে। সেই সদস্যপদ কাজে লাগিয়েই মুম্বইয়ের অভিজাত সেই ক্লাবের কনফারেনস হল বুক করে সেখানে ধর্মান্তকরণের কাজ করতেন জেমিমার বাবা, একদিন এমনই অনুষ্ঠানের সময় তাঁকে হাতে নাতে ধরে ফেলেন ক্💞লাবের কর্তারা। এরপরই জেমিমার সাম্মানিক সদস্যপদ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ইভানের বিরুদ্ধে অভিযোগ, শাস্তি জেমিমাকে-
ইভানের বিরুদ্ধে ক্লাবের কর্তারা অভিযোগ করেছিলেন, অনুষ্ঠানের সময় কনফারেনস হলে বিভিন্ন ধরণেই আধ্যাত্মিক সংগীত বাজত, যেখানে দুর্বলদের খ্রীষ্টধর্মের প্রতি ঝোঁক বাড়ানোর কাজই নাকি করতেন ইভান। এমনকি এমন ছবিও নাকি দেখা গেছে, যেখানে এক মহিলাকে বলতে শোনা গেছিল, তিনি সকলকে বাঁচাতে এস꧅েছেন। যদিও সব অভিযোগই অস্বীকার করছেন ইভান।
আরও পড়ুন-‘ওর ঘরোয়া ক্রিকেট খেলা উচিত…’ বিরাট ব্যর্থ হতেই ফোঁস কুম্বলের! পুণেতে চ😼িন্তায় ভারতও…
ধর্মান্তকরণে খবর মিথ্যা, দাবি ইভানের-
জেমিমা রদ্রিগেজের বাবা ইভানের দাবি, সংবাদমাধ্যমে যে অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে করা হয়েছে 🍃ধর্মান্তকরণের চেষ্টার। সেই অভিযোগ একেবারেরই মিথ্যা। এপ্রিল ২০২৩ সাল থেকে শুরু করে বেশ কয়েকবার মুম্বইয়ের খার জিমখানার কনফারেনস হল বুক করার কথা স্বীকার করে নিলেও ইভান দাবি করেছেন যে সেখানে প্রেয়ার করা হত, অর্থাৎ ধর্মান্তকরণ করা হত না। তবে ধর্মীয় অনুষ্ജঠান হত, আর বিষয়টা মোটেই লুকিয়ে হত না। সকলেই জানতে সেকথা।
আরও পড়ুন-KKR ছাড়ার জল্পনার মধ্যেই শ্রেয়সের কাছে প্রস্তাব দুই দলের! কলকাতায় আসছඣেন পন্ত?
ধর্মান্তকরণ নয়, তবে ধর্মীয় অনুষ্ঠান-
সোশাল মিডিয়ায় করা পোস্টে ইভান আরও দাবি করেছেন, ধর্মীয় সেই অনুষ্ঠানে সকলেরই আসার ♒সমান অধিকার ছিল। এক্ষেত্রে কোনও এক ধর্মের জন্য তা সিমাবদ্ধ ছিল না। যখনই জিমখানা কর্তৃপক্ষের তরফে সেই প্রেয়ার বা প্রার্থনা অনুষ্ঠান বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, তাঁরা তা পালন কℱরেছেন কোনও দ্বিধা ছাড়াই'।