দলীপ ট্রফিতে রানের মধ্যে ছিলেন। ইরানি কাপে 💃হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন। রঞ্জি ট্রফিতে পরপর ২টি ম্যাচের একটিতে সেঞ্চুরি ও একটিতে ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন। সুতরাং, ঘরোয়া ক্রিকেটে দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন শ্রেয়স আইয়ার। এবার তিনি সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখেলন সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতেও।
সৈয়জ মুস্তাক আলি ট্রফিতে মুম্বইকে নেতৃত্ব দিতে নেমে গোয়ার বিরুদ𓃲্ধে প্রথম ম্যাচেই বিধ্বংসী শতরান করেন শ্রেয়স আইয়ার। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, আইপিএল নিলামের ঠিক আগের দিন ব্যাটার হিসেবে ও ক্যাপ্টেন হিসেবে নিজের গ্রহণযোগ্যতা ফের একবার প্রমাণ করলেন শ্রেয়স।
আইয়ার এবার কেকেআরের স্কোয়াড থেকে বেরিয়ে এসেছেন। রবিবার আইপিএলে নিলামে তাঁকে নিয়ে রীতিমতো টানাটানি পড়তে পারে। কেননা একাধিক দলের এবার নতুন ক্যাপ্টেন দরকার। সেই নিরিখে এক্কেবারে যথা সময়ে ক্যাপ্টেন ও ব্যাটার হিসেবে নিজের দ্বৈত ভূমিকার উৎকৃষ্ট 🃏নমুনা প✨েশ করলেন শ্রেয়স।
শনিবার হায়দরাবাদের জিমখানা গ্রাউন্ডে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির ই-গ্রুপের ম্যাচে সম্মুখসমরে নামে মুম্বই ও গোয়া। টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে মুম্বই। তারা নির☂্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ২৫০ রানের বিশাল ইনিংস গড়ꦇে তোলে।
বিধ্বংসী শতরান শ্রেয়স আইয়ারের
শ্রেয়স আইয়ার ৩টি চার ও ৫টি ছক্কার সাহায্যে ২৭ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তিনি শতরানের গণ্ডি টপকান মাত্র ৪৭ বলে। সাহায্য নেন ৯টি চার ও ৭টি ছক্কার। শেষমেশ ৫৭ বলে ১৩০ রানের মারকাটারি ইনিংস খেলে অপরাজ꧂িত থাকেন শ্রেয়স। মারেন ১১টি চার ও ১🌳০টি ছক্কা।
উল্লেখ্য, শনিবারই সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে শ্রেয়সের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংসের রেকর্ড ভেঙে দেন তিলক বর্মা। শ্রেয়স ২০১৯ সালে সিকিমের বিরুদ্ধে ১৪৭ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেছিলেন। শনিবার ত𒀰িলক♑ মেঘালয়ের বিরুদ্ধে ১৫১ রান করে শ্রেয়সের সেই রেকর্ড চুরমার করেন।
এছাড়া গোয়ার বিরুদ্💮ধে এই ম্যাচে মুম্বইয়ের হয়ে ২২ বলে ৩৩ রান করেন পৃথ্বী শ। তিনি ৫টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন। ১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৪ বলে ৬ রান করেন অংকৃষ রঘুবংশী। ১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৩ বলে ১৩ রান করে মাঠ ছাড়েন অজিঙ্কা রাহানে। ২৪ বলে ৪১ রানের আগ্রাসী ইনিংস খেলেন শামস মুলানি। তিনি ৪টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন। ১ বলে ১ রান করে অপরাজিত থাকেন সূর্যংশ শেজ।
মার খেলেন অর্জুন তেন্ডুলকর
গোয়ার হয়ে প্রভাবশালী বোলিং করতে পারেননি অর্জুন তেন্ডুলকর। তিনি ৪ ওভারে ৪৮ রান খরচ করেও কোনও উইকেট পাননি। অর্থাৎ, ওভার প্রতি ১২ রান করে খরচ করেন অর্জুন। দর্শন ম🎃িশাল ৪ ওভারে ৩৫ রান খরচ করে ২টি উইকেট দখল করেন।