Irani Cup Felicitation Ceremony: মুম্বইয়ের রঞ্জি দলকে ১ কোটি টাকা দেবে মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন। ২৭ বছর পর ইরানি কাপ জিতেছে মুম্বইয়ের রঞ্জি দল। শনিবার লখনউতে অনুষ্ঠিত ম্যাচে প🐷্রথম ইনিংসের লিডের ভিত্তিতে ট্রফি জিতেছে অজিঙ্কা রাহানের নেতৃত্বাধীন রঞ্জি চ্যাম্পিয়ন মুম্বই দল। এরপরেই বড় অঙ্কের পুরস্কারের ঘোষণা করে মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন🎉।
এর আগে, মুম্বই শেষবার ১৯৯৭ সালে অবশিষ্ট ভারতকে হারিয়ে এই ট্রফি জিত🎶েছিল। BCCI-এর ৫০ লক্ষ টাকার পুরস্কারের অর্থ ছাড়াও ১ কোটি টাকা দেওয়ার ঘোষণা করে মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন। সোমবার মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সচিব অভয় হাদাপ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত ১ কোটি টাকার পুরস্কার ঘোষণা করেছেন।
মুম্বইয়ের ক্রিকেটাররা ইরানি কাপের ট্রফি হাতে উত্তাল নাচতে থাকেন-
এই 🎶সময়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি ভিডিয়ো প্রকাশিত হয়েছে যেখানে মুম্বই অধিনায়ক অজিঙ্কা রাহানেকে তার সতীর্থদের সঙ্গে নাচতে দেখা যাচ্ছে। ইরানি কাপ হাতে সরফরাজ খানকেও ব্যান্ডের মিউজিকের সঙ্গে উত্তাল নাচতে দেখা যায়। পৃথ্বী শ এবং সরফরাজ খান তাদের অধিনায়কের হাত ধরে নাচছিলেন। মুম্বই দলের ক্রিকেটাররা ক্লাসিক মুম্বই স্টাইলে নাচতে থাকেন। মুহূর্তে এই ভিডিয়ো ভ♓াইরাল হয়ে যায়।
রাহানের অধিনায়কত্বে অসাধারণ
দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয় দলের হয়ে খেলা অজিঙ্কা রাহানের অধিনায়কত্বে মুম্বইয়ের পুরনো দিন ফিরে আসছে বলে মনে হচ্ছে। এ বছর তার অধিনায়কত্বে রঞ্জি ট্রফির শিরোপা জিতেছে দলটি। রাহানের অধিনায়কত্বেই দল ইরানি কাপ জিততে সফল হয়েছিল। রাহানের ▨অধিনায়কত্বেই ভারত ২০২১ সালে ঘরের মাঠে টেস্ট সিরিজে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল। প্রথম টেস্ট ম্যাচ হেরে সন্তানের জন্মের জন্য বিরাট কোহলি ভারতে ফিরে আসার সময় এই ঘটনা ঘটেছিল।
তনুশ ও সরফরাজ জ্বলে উঠেছেন
ইরানি কাপে মুম্বইয়ের জয়ের নায়ক ছিলেন সরফরাজ খান ও তনুশ কোতিয়ান। প্রথম ইনিংসে অপরাজিত ২২২ রান 🌟করেন সরফরাজ খান। প্রথম ইনিংসে হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন তনুশ। দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি সেঞ্চুরি করে মুম্বইকে সমস্যা থেকে বের করে আনেন এবং ম্যাচটি ড্র হয়। এর ফলে মুম্বই প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার ভিত্তিতে ম্যাচটি জিতে যায়।
কী বললেন অজিঙ্কা রাহানে?
অজিঙ্কা রাহানে খেলোয়াড়দের নিজেদের মত প্রকাশ করার এবং দলে অবদান র💮াখার স্বাধীনতা দেওয়ার গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছিলেন। রাহানে বলেন, ‘একজন অধিনায়ক হিসাবে, তাদের স্বাধীনতা এবং আত্মবিশ্বাস দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কারণ প্রতিটি খেলোয়াড়, তাদের নিজস্ব ক্ষমতায় খেলে এবং দল সকলের মিলিত প্রয়াসে ম্যাচ জেতে। প্রতিটি খেলোয়াড়ের একটি দায়িত্ব আছে। যারা পাশে রয়েছেন তারা এমন অন্তর্দৃষ্টি দিতে পারেন যা মাঠের একজন অধিনায়ক বিবেচনা নাও করতে পারে।’