একেবারে যে রানের মধ্যে নেই, এমনটা নয় মোটেও। তবে বিরাট কোহলি পরিচিত ছন্দের ধারেকাছে নেই এটা বলা ভুল হবে 🍸না মোಞটেও। আসলে ভারতীয় দল ম্যাচ জয়ের জন্য যে কয়েকজনের দিকে তাকিয়ে থাকে, তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন বিরাট। সব দলই চায় তাদের সুপারস্টাররা সামনে থেকে পারফর্ম করক। সেই নিরিখে সাম্প্রতিক সময়ে কোহলির টেস্ট রেকর্ড নিতান্ত খারাপই বলা চলে।
বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ ৪টি টেস্টের ৮টি ইনিংসে বিরাট একবার মাত্র ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরির গণ্ডি টপকাতে পেরেছেন। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, সাম্প্রতিক সময়ে কোহলির বিশেষ একটি দুর্বলতাও প্রকট হয়ে উঠꦓছে ক্রমশ। স্পিনারদের বিরুদ্ধে 𒐪একের পর এক ইনিংসে আউট হয়ে চলেছেন বিরাট।
সব কিছু দেখে শুনে দীনেশ কার্তিক ছন্দে ফিরতে বিশেষ পরামর্শ দিলেন কোহলিকে। আইপিএলে আরসিবির সঙ্গে যুক্ত বলে এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের চেয়ারে বসে মন ভোলানো কথা বলতে রাজি নন কার্তিক। তাঁর দাবি, কোহলির ব্যাটিংয়ে দুর্বলতা ধরা পড়ছে স্পষ্ট। সমস্যার সমাধান খুঁজে বার করতে হবে বিরাটকেই🐼। তার জন্য দরকার পড়লে ঘরোয়া ক্রিকেটেও ফেরা উচিত কোহলির।
ক্রিকবাজের আলোচনায় কার্তিক বলেন, ‘বিরাট কোহলির সামনে পরিস্থিতি সহজ নয় মোটেও। সিরিজটা ওর জন্য একেবারেই ভালো কাটছে না। ও নিঃসন্দেহে হতাশ করেছে। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, স্পিনারদের বিরুদ্ধে সমস্যায় পড়াটা ক🌠ার্যত অভ্যাসে পরিণত হয়ে গিয়েছে। আমি মনে করি যে, কীভাবে দুর্🉐বলতা কাটিয়ে ফিরে আসবে, সেই উপায় খোঁজা উচিত। এই সমস্যার সমাধার ওকেই খুঁজতে হবে।’
কার্তিক পরক্ষণেই বলেন, ‘যখন আপনি জিনিয়াসের পর্যায়ে পৌঁছে যান, আপনাকে একের পর এক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়🦩তে হবে। ভারত ঘূর্ণি পিচে খলবে এটাই স্বাভাবিক। এটাই দলের গেমপ্ল𝕴্যান। কোহলির জন্য বিষয়টা বদলাবে না। তাই ওকেই এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করার উপায় খুঁজে নিতে হবে।’
শেষে কার্তিক বলেন, ‘আমরা সবাই জানি কোহলি কী করে দেখানোর ক্ষমতা রাখে। এই সিরিজের পারফর্ম্যান্সে কিচ্ছু বদলাবে না। তবে বেশ কিছুদিন হয়ে গেল ও সেরাটা দিতে পারছে না। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। গত ২-৩ বছরের স্পিনারদের বিরুদ্ধে বিরাট কোহলির রেকর্ড মোটেও ভালো নয়। যেটা করা দরকার, সম্ভবত 𓃲ঘরোয়া ক্রিকেটে ফিরে ডিআরএসের ফাঁদ কীভাবে এড়ানো যায়, সেদিকে নজর দিতে হবে। কোনও সন্দেহ নেই যে, এই মুহূর্তে বাঁ-হাতি স্পিনাররা এখন ওর কাছে আতঙ্কে পরিণত হয়েছে।’