মুখ্য়মন্ত্রীর পাড়ায় প্রচার করতে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন সিপিএম নেতৃত্ব। কিন্তু মাঝপথেই ব্যারিকেড। সিপিএম নেতৃত্বের দাবি, মুখ্য়মন্ত্রীর পাড়ায় তাঁদের প্রচার করতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এটাꦫ মানা𝔍 যায় না। গণতান্ত্রিক অধিকারে এভাবে কেড়ে নেওয়ার ঘটনা মানা যায় না।
দক্ষিণ কলকাতার বাম প্র𝓀ার্থী সায়রা শাহ হালিম। তাঁকে নিয়ে হরিশ চ্য়াটার্জি স্ট্রিটে প্রচার করতে চেয়েছিলেন সিপিএম নেতৃত্ব। এই এলাকা মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের পাড়া বলেই পরিচিত। আর সেখানে প্রচার করতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ পুলিশের বির🍃ুদ্ধে। পুলিশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা রয়েছে বলে জানিয়ে দেয় সিপিএম নেতৃত্বকে। এরপরই ফুঁসে ওঠেন সায়রা, মীনাক্ষী সহ সিপিএম নেতৃত্ব।
সায়রা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, ভয় পেয়েছে। আমি আর কী বলব। মানুষ এবার পরিবর্তন দেখতে চায়। মানুষ এবার বদল দেখতে চায়। বিজেপির সাম্প্রদায়িক রাজনীতি আর তৃণমূলের দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানুষ ভোট দিতে চাইছেন। সাধারণ মানুষ পা🥂লাবদল করতে চান। এটা মমতা ব্যানার্জি, অভিষেক ব্যানার্জির এলাকা নয়। এটা আম🐠ার গণতান্ত্রিক অধিকার। আমাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। কিন্তু এভাবে আমাদের প্রচারে বাধা দেওয়া যাবে না। আমি পুলিশ-প্রশাসনকে বলছি, আমি একলা আমার লিফলেট দিতে চাই।
তবে শেষ পর্যন্ত পুলিশের বাধার মুখে পড়ে বাম প্রার্থী পাশের পাড়ায় প্রচারে যান। শেষ পর্যন্ত হরিশ চ্য়াটার্🍸জি স্ট্রিটে প্রচারের ক্ষেত্রে বাধার মুখে পড়লেন সিপিএম নেতৃত্ব।
এদিকে হরিশ চ্যাটার্জি স্ট꧃্রিটের মু💖খেই পুলিশের পাহারা থাকে। পুলিশের তরফে বলা হয়, এই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা রয়েছে। তবে সিপিএম নেতৃত্বের দাবি, তারা নির্দিষ্ট কয়েকজন এলাকায় যেতে চেয়েছিলেন। সেটাও করতে দেওয়া হয়নি। দীর্ঘক্ষণ ধরে এই টালবাহানা চলতে থাকে। এদিকে এবার সিপিএম এনিয়ে কমিশনের দ্বারস্থ হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
মীনাক্ষি মুখোপাধ্য়ায়, সব্যসাচী চট্টোপ🔴াধ্যায়রা প্রার্থীকে নিয়ে ওই এলাকা꧒য় প্রচার করতে চেয়েছিলেন। পুলিশ তাদেরকেও বাধা দেয়।
এদিকে সিপিএম নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্য়ায় গোটা 🦩ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, কেন ওদিকে যেতে পারব না সেটা পুলিশকে বলতে হবে। সঠিক কারণ দꦉেখাতে হবে। এই পাড়ায় তো কারোর জমিদারি নেই।